শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
ArifRobbani

Call

আপনি আপনার সমস্যার জন্য ফোমেট ক্রিম টা ব্যবহার করে দেখতে পারেন।যা যেকোন কসমেটিস এর দোকানে পাওয়া যায়

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

জেনে নিন এই ফাটা ত্বকের হাত থেকে রক্ষার উপায় সম্পর্কে।১. গ্লাইকলিক অ্যাসিডযুক্ত বিভিন্ন বিউটি পণ্য যেমন টোনার, ক্লিনজার ও ময়শ্চারাইজার ইত্যাদি ব্যবহার করুন। এই অ্যাসিড ফাটা দাগ নির্মূলে সহায়ক ভূমিকা রাখে।


  

২. ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ক্রিম ব্যবহার করুন। দিনে ৩ বার ফাটা দাগের উপর ম্যাসেজ করুন। ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ক্রিম না পেলে সাপ্লিমেন্টও নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে সাপ্লিমেন্টটি দিনে ৩ বার খেতে হবে।


৩. প্রতিদিন ৩ বার ফাটা স্থানের উপর ডিমের সাদা অংশ ৫-১০ মিনিটের জন্য ম্যাসেজ করুন। যতদিন দাগটি নির্মূল না হয় ততদিন এই পদ্ধতিটি করে যাবেন।


৪. শরীরের ফাটা দাগ নির্মূলে লেবুর একটি টুকরা নিয়ে দাগের উপর ১৫ মিনিট ধরে ম্যাসেজ করুন। এতে বেশ উপকার পাওয়া যাবে।


৫. ফাটা দাগ নির্মূলে বিভিন্ন ধরণের তেল মিশিয়ে দাগের উপর প্রতিদিন ১০ মিনিট ম্যাসেজ করুন। উপকার পাওয়া যাবে।


৬. চিনি, লেবুর রস ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে স্ক্রাব বানিয়ে তা প্রতিদিন ফাটা দাগের উপর প্রতিদিন ৫-১০ মিনিট ম্যাসেজ করুন।


৭. এর জন্য আরেকটি প্রসেজ এ্যাপ্লাই করতে পারেন। এটি হল একটি আলু নিয়ে তা মোটা করে ২ টুকরা করে ফাটা দাগের উপওে কিছুক্ষণ ম্যাসেজ করুন। এর রস ভালো মত লাগলে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন স্থানটি।


৮. ঘৃতকুমারির পাতা নিয়ে এর ভেতর থেকে জেলী সদৃশ অংশটি বের করে দাগের উপরে লাগিয়ে ২ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।


৯. এপ্রিকট ফলের বিচি ফেলে দিয়ে এর পেস্ট বানিয়ে দাগের উপর ১৫-২০ মিনিটের জন্য রেখে দিন প্রতিদিন ২ বার।


১০. প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন মাছ, ডিমের সাদা অংশ, দই, বাদাম, সূর্যমুখীর বীজ, তরমুজের বীজ খাবেন। এগুলো আপনার ত্বককে জলযোয়িত রাখবে। শরীরের ফাটা দাগ নির্মূলে সহায়তা করবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

ফাটা দাগের কার্যকরী সমাধান

১. অ্যালোভেরার ব্যবহার :

অ্যালোভেরা ত্বকের নানা দাগ দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। ত্বকের স্ট্রেচ মার্কও অ্যালোভেরা দূর করে খুব সহজেই।

– অ্যালোভেরার তাজা পাতা নিয়ে এর সবুজ অংশ ফেলে ভেতরের জেল বের করে নিন।

– এই জেল স্ট্রেচ মার্কের উপর ঘষে নিন ১০ মিনিট। ভালো করে ঘুরিয়ে ঘষবেন, এতে ত্বকের নিচের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে।

– প্রতিদিন এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। কিছুদিনের মধ্যেই ঘাড়, গলা, পেট ও দেহের অন্যান্য স্থান হতে ফাটা দাগ বা স্ট্রেচ মার্ক মিলিয়ে যাবে।

২. আমন্ড অয়েলের ব্যবহার :

আমন্ড অয়েল ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে কার্যকরী। যার ফলে স্ট্রেচ মার্ক সহ অন্যান্য দাগ দূর হয় সহজেই।

– আমন্ড অয়েলের সাথে বেসন মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে নিন।

– এই পেস্টটি ত্বকে ভালো করে ম্যাসেজ করুন। দিনে অন্তত ২ বার এই পেস্টটি ম্যাসেজ করে নেবেন। এতে করে স্ট্রেচ মার্ক খুব দ্রুত দূর হয়ে যাবে।

– এই পেস্টটি গর্ভধারণের প্রথম ট্রাইমেস্টার থেকে পেটে ম্যাসেজ করার অভ্যাস করলে স্ট্রেচ মার্ক তৈরিই হবে না।

৩. ভিটামিন ক্যাপস্যুলের ব্যবহার :

ত্বকের ক্ষতিপূরণের ক্ষেত্রে ভিটামিন ক্যাপস্যুলের ব্যবহার অনেক বেশি উপকারী। এবং এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হোম ট্রিট্মেন্টের জন্য একটি ডিম, ২ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, একটি গোটা লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে নিন, এটি নখ, গলা, হাত ও ঘাড়ের ও পিঠের কালো ছোপে ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। হাত, ঘাড় ও পিঠের কালো দাগ অনেক কমে যাবে। সেই সাথে আধাপাকা চিনির সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে সারাগায়ে মেখে শুকাতে দিন। শুকিয়ে গেলে এটিকে ঘষে তুলে ফেলুন। এবার সামান্য গরম পানিতে ভালো করে গোসল করে নিন। সপ্তাহে একবার করবেন। এতে শরীরের ত্বক মসৃণ থাকবে। এছাড়াআ নিত্যদিনের খাবারের তালিকায় এ ভিটামিন যুক্ত খাবার অবশ্যই রাখবেন। ভিটামিন এ এর প্রধান উৎস প্রাণীজ প্রোটিন যেমন যকৃত, ডিমের কুসুম, দুধ, মলা-ঢেলা, পুঁটি মাছ, কচুশাক, লাউশাক, পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, কাঁঠাল ইত্যাদি। এছাড়া সুমনস এরোমার ক্রিম পাওয়া যায়। আমি অবশ্য জানিনা ঐ গুলো কাজ করে কিনা। আর যদি খরচ করতে চান তাহলে আজকাল লেজার ট্রিটমেন্টের সাহায্যে এই সব দাগ দূর করা সম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ