শারীরিক গঠন নির্ভর করে 80% জিনগত/বংশগত বৈশিষ্টের উপর বাকি 20% খাবারের ও জীবনযাপনের উপর।
শারিরীক গঠন অাল্লাহ নির্ধারন করেন তাই এটা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন। মনে রাখবেন মানুষের পরিচয় তার পোশাক, গঠন, রং, জাত বা বংশে নয়, মানুষের আসল পরিচয় তার কর্মে তাই কর্মে নিজেকে মহান প্রমান করুন।পৃথিবীর অসংখ্য মহান মানুষ আছে যাদের উচ্চতা কম যেমন অাব্দুল কালাম, আমির খান, লূথার কিং, ব্রুছ লি, মহাত্মা গান্ধী, এ্যরিস্টোটল... আপনি বেশি করে মাছ-মাংস, দুধ, ডিম, সব্জি ও ফল খান আর সাথে শারীরিক ব্যয়ামতো করতেই হবে। দৈনিক 7-8 ঘন্টা ঘুমাতে হবে। তাছাড়া বয়সের সাথে সাথে এমনিতেই উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে তাই ধৈর্য্য ধরুন।
বয়স উল্লেখ করলে ভালো হত। জেনেটিক্স এবং পুষ্টির মাধ্যমে উচ্চতা রয়েছে। বেশী পরিমাণ ক্যালরি, প্রোটিন, খনিজ পদার্থ এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খাদ্যাভ্যাস যা আপনার নতুন কোষ এবং হাড় নির্মাণ 'উপকরণ' এবং সেলের গঠন নির্মাণে সহায়তা করবে। এছাড়াও দিনে আট ঘন্টা ঘুম আপনার বৃদ্ধি ক্ষমতা বাড়াতে আরো সহায়তা করবে। ব্যায়াম করবেন,সাঁতার দিবেন,আপ-ডাউন ব্যায়াম করবেন।
একজন মানুষ কতটুকু লম্বা হবে তা অনেকটাই নির্ভর করে তার বংশ ধারার উপর তবে পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার এবং ব্যায়াম লম্বা হতে সাহায্য করে।25 বছর পর্যন্ত দেহের বৃদ্ধি ঘটে আপনার খাবার তালিকায় ভাল মানের প্রোটিন যেমন - মাছ, মাংস, দুধ, ডিম রাখুন। সাথে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবারও খেতে হবে, এগুরো হাড়ের বৃদ্ধি ও মজবুত হতে সহায়তা করবে। লস্বা হওয়ার কোন র্শটকাট পদ্ধতি নেই, এটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। তাই পরীক্ষার পর কিছু Free hand exercise শুরু করুন,সেই সাথে সাতার কাটুন, সাইকেল চালান। ধন্যবাদ
পুরুষেরা সাধারানত ১৮ -২০ বছর বয়স পর্যন্ত বাড়ে। আপনি যদি আপনার নিজের উচ্চতা কে মেনে না নেন। তাহোলে অন্যরা সেটা কিভাবে মেনে নেবে?!। উচ্চতা, গায়ের রং,চুল,গলার স্বর, চেহারা, চোখ ইত্যাদি শারীরিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারনে মানুষের কিছু করার নেই। আমরা আমাদের মা বাবার কাছ থেকে পেয়ে থাকি। আমরা যেটা করতে পারি সেটা হল নিজের বিচার বুদ্ধির এবং কার্যক্ষমতা ইত্যাদি উন্নতি করা। তাই যেটাতে আমাদের কিছু করার নেই সেটা নিয়ে চিন্তা করা বেকার। যেটা আমরা চেস্টা করে করতে পারি সেটার চিন্তা করে লাভ এবং সুখ শান্তি দুটোই আছে। ১৮ বছর বয়সটা খুবই অল্প আরেকটু বয়স হলে নিজেই বুঝে যাবে। খুব সাবধান কোন বিজ্ঞাপনের জালে পড়বেন না। পৃথিবীতে উচ্চতা বাড়াবার কোন অসুধ বা খাবার নেই।