Call

হ্যাঁ একটি মানুষ ২৫ বছর পর্যন্ত লম্বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ৮সহজ স্বাভাবিকভা উপায়ে উচ্চতা বৃদ্ধি ১. এই বৃদ্ধি পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর উপায়। এই পদ্ধতিতে ইঞ্জেকশন দ্বারা মানবদেহে হরমোন বৃদ্ধি করা হয়, কিন্তু এটি সম্পূর্ণ বেআইনি যার কারনে একজন ডাক্তার কখনই আপনাকে এরকম কিছু প্রেস্ক্রাইব করবে না, এবং এটি খুবই ব্যায়বহুল যার কারনে আমিও আপনাকে সাজেশ করব না। ২. দুধ পান আপনাকে লম্বা হওয়ায় অনেক সাহায্য করবে কারণ ক্যালসিয়াম আপনার শরীররের হাড় এর বৃদ্ধি ঘটায়, আরেকটা বেপার যা আমাদের দেশে নেই সেটা হল আমেরিকায় তাদের গরু মধ্যে বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয় যার মাধ্যমে - হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি হয়, এবং সেই প্রকিয়াজাতকরন দুধ হয় সাধারণ দুধ এর বিকল্প। ৩. নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম (ওজন উদ্ধরণ) হরমোন (HGH) বৃদ্ধি করে। এটি বৃদ্ধি সংক্রান্ত হরমোনের মাত্রা আরও উন্নত করার জন্য বহুল পরিচিত এবং পদ্ধতি খুবই কার্যকর. আর অতিরিক্ত পেশী আপনাকে আরো সাহয্য করবে আকর্ষণীয় চেহারার অধিকারী হতে। ৪. তীব্র sprinting ব্যায়াম মানব বৃদ্ধির হরমোনে একটি বিস্ফোরণ ঘটায় এছাড়াও আপনার হরমোনকে আরও উন্নত করে। আসলে, যে কোনো কঠিন শারীরিক ব্যায়াম আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে। তবে অবশ্যই সেটা ২১বছর বয়স হওয়ার পর। ৫. Niacin supplementation : Niacin একটি প্রাকৃতিক ভিটামিন নামক ভিটামিন B3. একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, ৫০০গ্রাম নিয়াসিন নেওয়া মানুষের থেকে সাধারণ মানুষের বৃদ্ধি কম ঘটে। ৬.মানসিক চাপ কমানঃ স্ট্রেস বা মানসিক চাপ যা হচ্ছে আপনার লম্বা বৃদ্ধি হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বাঁধা। যাতে আপনার হরমোনের মাত্রা কমে যায় এবং করটিসল উত্পাদিত হয়। ভিটামিন C সম্পূরকসমূহ যা করটিসল কমাতে জোর সহায়তা করে। ৮. ঘুমঃ কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘমানো । এটি সবচেয়ে সহজ এবং অনেক কার্যকরী উপায়। সঠিক এবং সুন্দর ভাবে ঘোমানো আপনার দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি মাত্রা আরো বাড়িয়ে তোলে।

Call

আপনার লম্বা হওয়ার ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে অবশ্যই লম্বা হতে পারবেন। আপনাকে বাড়তি কিছু করতে হবে না। আপনি আপনার স্বাভাবিক জীবনযাপন করে যান, নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান ব্যায়াম করুন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন।তাহলে কেউ আপনার লম্বা হওয়া ঠেকাতে পারবে না।

Call

আপনার বয়স ২০, বিশেষ করে আপনার বয়ঃসন্ধিকাল চলছে,তাই আপনি জন্য কিছু ডায়েট বা ব্যায়াম করলে লম্বা হওয়া সম্ভব। কিছু ব্যায়াম: ব্যায়য়াম করার আগে শরীর গরম করে নেয়া উচিত। নিচে কয়েকটি সহজ ব্যায়ামের উপায় দেয়া হলো। ০১. মেঝেতে উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার হাতের তালুর উপর ভর দিয়ে শরীরের উপরের অংশটি আস্তে আস্তে তুলুন। মেরুদন্ড বাঁকা করে মাথাটা পেছনের দিকে যতটা পারা যায় বাঁকান। ০২. হাঁটু ভাঁজ করে, হাতের তালু ও হাঁটুতে ভর দিয়ে বিড়ালের মত হোন। মাথা উপরের দিকে বাঁকিয়ে পিঠ নিচের দিকে বাঁকিয়ে নিন। এরপর মাথা নিচু করে মেরুদন্ড বা পিঠ উপরের দিকে বাঁকা করুন। ৮ সেকেন্ড পর এভাবে কয়েক বার করুন। ০৩. মেঝেতে বসুন। দু পা দুদিকে ছড়িয়ে দিন। এরপর ডান হাঁটু তে নাক লাগানোর চেষ্টা করুন, হাঁটু ভাঁজ না করে যতটা পারা যায়। ৮ সেকেন্ড থাকুন এভাবে। এরপর বা পায়ে একই ভাবে করুন। ০৪. উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। এরপর হাতের তালু ও পায়ের পাতার উপর ভর দিয়ে শরীরটি উপর দিকে বাঁকিয়ে উঁচু করে তুলে ধরুন মাথা নিচে রেখে। এভাবে ৮ সেকেন্ড থাকুন। ০৫. মেঝেতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাটু ভাঁজ করে পায়ের গোড়ালী নিতম্বের কাছে নিয়ে আসুন। এরপর গোড়ালী হাত দিয়ে ধরুন। এরপর কোমড় সহ নিতম্ব উপরের দিকে উঠান। মাথা নিচে থাকবে। এভাবে ১০ সেকেন্ড থাকুন।

আপনি এখন ২-৩ ইঞ্চি লম্বা হতে পারবেন। তার জন্য কিছু নিয়ম মানতে হবে খুব ভোরে ঘুম থেকে উটতে হবে।তারপর দোড়াতে হবে ৪০ মিনিটের মতো এবং নরমাল ব্যায়াম করবেন। সাথে পুষ্টিকর খাবার খাবেন।খাবারের সাথে এগুলো রাখবেন মটরশুটি, ছোলা, মসূর : এই ধরনের খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ভিটামিন বি এবং আয়রন রয়েছে যেগুলো শরীরের কোষ বুদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে। ফলে লম্বা হতেও সাহায্য করে থাকে।

Call

লম্বা হওয়ার জন্য বেশ কিছু কাজ করতে হবে ঃ ১.প্রতিদিন সকালে যোগ ব্যায়াম করবেন। ২.পুষ্টিকর খাবার খাবেন। ৩.হস্তমৈথুনের অভ্যাস বাদ দেয়ার চেষ্টা করবেন। ৪.প্রতিদিন রাতে ১ গ্লাস দুধের সাথে ২ চামচ পরিমান অশ্বগন্ধার গুড়ো দিয়ে ৪৫ দিন পর্যন্ত খাবেন। ৫. দিনে বেশি বেশি খাবেন ভাত খেতে না পারলে যা পারেন তাই খাবেন। ৬.খাবারের চাহিদা কম থাকলে একটি ভিটামিন সিরাপ নিতে পারেন - আমলকি প্লাস, পিউটন, সিনকারা। ৭.দৌড়াদৌড়ি, ঝাপাঝাপি,খেলাধূলা করুন এতে উচ্চতা বাড়তে পারে।