শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

১. নিয়মিত ও পরিমিত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। খাবার তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার বাড়ান। আমিষ ও চর্বিজাতীয় খাবার কমিয়ে আনুন। ভাজা-পোড়া ও ফাস্টফুড জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ বন্ধ করুন। ২. খাবারের শুরুতে এক থেকে দুই গ্লাস পানি পান করুন। খাবার শেষে অন্তত এক থেকে দুই ঘণ্টা পর পানি পান করবেন। ৩. লালমাংস (চার পা বিশিষ্ট পশুর মাংস), দোকানের কেনা মিষ্টি, ঘি, ডালডা, ডাল ও ডালজাতীয় খাবার কম খান। ৪. ফলমূল ও শাকসবজি বেশি করে খাদ্য তালিকায় রাখুন। একবারে বেশি করে খাওয়ার চেয়ে অল্প অল্প করে বার বার খেতে পারেন। ৫. রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া উচিত। খাওয়ার এক থেকে দুই ঘণ্টা পর শোওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ৬. সুস্বাস্থ্য ও ফিগারের জন্য নিয়মিত ও পরিমিত ঘুম প্রয়োজন। দিনে শোওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন। ৭. যাদের মেদ বা ভুড়ি জমেছে তারা নিয়মিত ও সঠিক ব্যায়াম করতে পারেন। এর জন্য একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে। মনে রাখবেন ভুল ব্যায়াম ও অনিয়ন্ত্রিত জিম এক্সারসাইজ আপনার সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। ৮. প্রতিদিন সমতল জায়গায় হাঁটার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন হাঁটা সর্বোৎকৃষ্ট ব্যায়াম। নিয়মিত অন্তত এক থেকে দুই ঘণ্টা হাঁটার অভ্যাস করুন। ৯. ভোরে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সকালে স্কুল, কলেজ বা অফিসে যাওয়ার আগে গোসল সেরে নিন। ১০. বেশি উঁচু তলায় উঠার দরকার না হলে, লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। ১১. প্রতিদিন ছয় থেকে সাত ঘণ্টা ঘুমের অভ্যাস গড়ুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ