কয়েকটি অ্যন্টি ভাইরাসের উদাহরণ! কি কি?

চিনের মহামারী কার্যত পৌঁছে গিয়েছে ইতালির ঘরে ঘরে। শুধু গতকালই এ দেশে করোনাভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছেন ৬২৭ জন। গোটা বিশ্বে করোনায় মৃতের সংখ্যা ১১,৩৮৫ টপকে গিয়েছে। আর সংক্রমিত ২ লাখের বেশি...

সিভিয়ার এ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম করোনাভাইরাস ২ (সার্স-কোভি-২), পূর্বে “২০১৯-কোভি” বা “নোভেল করোনাভাইরাস ২০১৯” হিসেবে পরিচিত ছিল।

করোনা ভাইরাসের দ্বারা সৃষ্ট রোগের নাম হচ্ছেকোভিড ১৯

জিকা ভাইরাসের লক্ষণ ১. জ্বর হওয়া; ২. হালকা মাথা ব্যাথা হওয়া; ৩. অস্থিসন্ধিতে ব্যাথা হওয়া; ৪. পেশীতে ব্যাথা হওয়া; ৫. শরীরে লালচে দাগ বা ফুস্কুড়ি পড়া ইত্যাদি।

ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস উভয় অণুবীক্ষণিক জীব যে মানুষের মধ্যে রোগ হতে পারে। যদিও এই জীবাণুর মধ্যে কিছু বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে, তবে তারা খুব ভিন্ন। ব্যাকটেরিয়া সাধারণত ভাইরাসগুলির চেয়ে অনেক বড়...

ভাইরাসের উপকারী দিকগুলো নিম্নরূপঃ টীকা তৈরিঃ বসন্ত, পোলিও, জলাতঙ্ক, জন্ডিস রোগের টীকা ভাইরাস হতে তৈরি করা হয়। ক্ষতিকারক ব্যাক্টেরিয়া নিয়ন্ত্রণে ব্যাক্টেরিওফাজ ব্যবহৃত করা হয়। জেনেটিক প্রকৌশলে বাহক হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

হ্যা এমন উপায় আছে।। https://www.corona.gov.bd/ এ যান সব পেয়ে যাবেন।

১. এরা পোষকদেহের বাইরে কোন জৈবিক কার্যকলাপ ঘটায় না। ২. জীবকোষের বাইরে এদের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটেনা। ৩. পরিস্রুত ও কেলাসিত করে ভাইরাসকে স্ফটিকে পরিণত করা যায়।

১। ভাইরাসে নিউক্লিক এসিড আছে। ২। উপযুক্ত পোষক কোষের ভিতরে সংখ্যাবৃদ্ধি করে। ৩। এতে প্রকরণ ও পরিব্যক্তি দেখা যায়।

২০১২ সালে দেহে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসের নাম নিপা।