নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে ডাক্তার এই রোগ নির্ণয় করতে পারেন: স্বাস্থ্যগত ইতিহাস শারীরিক পরীক্ষা পরীক্ষাগারে পরীক্ষা: ক্রিপ্টোকোক্কাস নিওফরম্যানসের উপস্থিতি খুঁজে পেতে একটি শরীরকলার নমুনা বা শরীরের তরল যেমন রক্ত, সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড (সিএসএফ) বা থুতু পরীক্ষা করা হয়। এই রোগের অগ্রগতি দেখার জন্য বুকের এক্স-রে বা সি টি স্ক্যান করা হয়। সিএসএফের উপর নজর রাখা হয় এবং মস্তিস্কে সিএসএফের চাপ কমানো হয় চিকিৎসার অন্তর্গত হল ছত্রাকরোধী থেরাপি যা তিন পর্যায়ে দেওয়া হয়: প্রবর্তন, সমন্বয় সাধন এবং রক্ষণাবেক্ষণ পর্যায়। ছত্রাকরোধী ওষুধ ছয় মাস বা তার বেশী সময়ের জন্য দেওয়া হয়। সংক্রমণের তীব্রতা, শরীরের আক্রান্ত স্থান ও ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দেখে ওষুধ দেওয়া হয়। চিকিৎসার ডোজ, সময় ও প্রকৃতি পরিবর্তিত হয় গর্ভবতী মহিলা, শিশু ও যারা কম সুবিধাসম্পন্ন এলাকার বাসিন্দা তাদের জন্য। প্রবর্তন পর্যায়: অল্পসময়ের জন্য ছত্রাকরোধী ওষুধ দেওয়া হয়। সমন্বয়সাধন ও রক্ষণাবেক্ষণ পর্যায়: দীর্ঘ চিকিৎসা রোগ বৃদ্ধি পাওয়ার সুযোগ কম করে দেয়। কারোর কারোর শরীরে ছত্রাকের বৃদ্ধি দূর করার জন্য অপারেশনের দরকার পরে। প্রাথমিক পর্যায়েই রোগ উপসর্গ ও মৃত্যুহার কম করতে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা দরকার।