শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ক)  সমগ্র বাংলাদেশের গ্রাম ভিত্তিক, কৃষক, মহিলা বিত্তহীন ও পেশা ভিত্তিক বিশিষ করে সমবায় সমিতি গঠনে       সহায়তা করে সমবায় আন্দোলনকে গতিশীল ও শক্তিশালী করে তোলা। খ)  জাতীয় র্অথনীতির সর্বস্তরে বিশষ করে কৃষি, ক্ষুদ্র ও বৃহৎ ব্যবসা এবং কুঠির শিল্পে উন্নত প্রথার মাধ্যমে উৎপাদন       বৃদ্ধি করিতে সহায়তা করা। গ) দেশের র্অথনৈতিক বুনিয়াদকে আত্ন-নির্ভরশীল করিবার জন্য প্রাথমিক সমবায় সমিতিগুলোর মাধ্যমে সদস্যদের          নিজস্ব মুলধন এবং গ্রাম ও উপজেলা সমিতিগুলোর যৌথ মুলধন গড়িয়া তুলিতে সহায়তা করা। ঘ)  সমবায় আন্দোলনকে সফল ও সার্বজনীন রূপদান করিবার জন্য দেশে বিদেশে সমবায়ীদের জন্য প্রয়োজনীয়       শিক্ষা ও প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা এবং পারষ্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় করা। ঙ) বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড, সমবায় অধিদপ্তর, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগসহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও      সংস্থার সহিত সমবায়ীদের স্বার্থে যোগাযোগ রক্ষা করা এবং দেশের উন্নয়ন কার্য় এই সমস্ত প্রতিষ্ঠান ও সরকারের      সাথে সক্রিয় অংশগ্রহণ করা এবং তাহাদের প্রচেষ্টাকে সার্থক করিবার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করা। চ)  সমবায়ের মৌলিক সমস্যাগুলির উপর গবেষণা, সেমিনার এবং বিভিন্ন কার্যক্রমের মূল্যায়ন করিয়া সমবায়      আন্দোলনকে সক্রিয় ও গতিশীল করা। ছ) বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থা ও অন্যান্য দেশী ও বিদেশী প্রতিষ্ঠানের সহিত সমবায়ের স্বার্থে আলোচনা, কার্য়ক্রম      গ্রহণ ও সহযোগিতা করা। জ) দেশে ও বিদেশে সমবায়রে স্বার্থে প্রচার এবং শিক্ষণীয় বিষয়বস্তুর প্রকাশনা করা। ঝ) সভ্য সমবায় সমিতিগুলির র্স্বাথে জাতীয় স্তরে বিভিন্ন প্রকার সার্ভিস ও সরবরাহরে ব্যবস্থা করা। সভ্যদরে স্বার্থে      বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন প্রকার শল্পি প্রতিষ্ঠান গড়িয়া তুলিতে এবং সভ্য সমিতিগুলোকে নানা প্রকার ব্যবসা-বাণিজ্য      পরিচালনা করিতে এবং সমবায় বাজার গঠনে সহায়তা করা ।

মুনাফা অর্জনই সমবায় সমিতি গঠনের মূল উদ্দেশ্য নয়। বরং পণ্য ও সেবা উৎপাদন এবং বন্টনের সকল ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগীতা, আর্থিক কল্যাণ ও সমৃদ্ধি অর্জনই সমবায় সমিতি গঠনের মূল উদ্দেশ্য।

সমবায় সমিতির মূল লক্ষ্য হল পারস্পরিক অর্থনৈতিক কল্যাণসাধন।মূলত সমমনা , সমপেশা ও সমশ্রেণীভুক্ত ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে সমবায় সমিতি গড়ে তোলা হয়।

এর সদস্যদের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন সাধন