শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আনারসের উপকারিতাঃ ওজন কমায় আনারস শুনতে বেশ অবাক লাগলেও আনারস আমাদের ওজন কমানোয় বেশ সাহায্য করে। কারন আনারসে প্রচুর ফাইবার রয়েছে এবং অনেক কম ফ্যাট। সকালের যে সময়ে ফলমূল খাওয়া হয় সে সময় আনারস এবং সালাদে আনারস ব্যবহার অথবা আনারসের জুস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই ওজন কমাতে চাইলে আনারস খান। হাড়ের সুস্থতায় আনারস আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম ও ম্যাংগানিজ। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ম্যাংগানিজ হাড়কে করে তোলে মজবুত। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় পরিমিত পরিমান আনারস রাখলে হাড়ের সমস্যাজনিত যে কোনো রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষায় আনারস আনারসের ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন আনারস খেলে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ কম হয় এবং দাঁত ঠিক থাকে। চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় আনারস বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় যে আনারস ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন হওয়া থেকে আমাদের রক্ষা করে। এই রোগটি আমাদের চোখের রেটিনা নষ্ট করে দেয় এবং আমরা ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাই। আনারসে রয়েছে বেটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। এতে সুস্থ থাকে আমাদের চোখ। হজমশক্তি বৃদ্ধি করে আনারস আনারস আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী। আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন যা আমাদের হজমশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বদহজম বা হজম জনিত যে কোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন আনারস খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। সর্দি কাশি দূরে রাখেঃ এর ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যা সর্দি কাশি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। ওজন কমায়ঃ এতে আছে প্রচুর পরিমানে পানি। যেসব খাবারে পানি আছে, সেই সব খাবার পেট ভরতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা কমায়। তাই এই খাবার ওজন কমাতেও সাহায্য করে। মাড়ির সুস্থতার জন্যঃ এর উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি, মাড়ির বিভিন্ন রোগকে দূরে রাখে যেমন - গিঙ্গিভাইটিস, পেরিডন্টাল ডিজিস,। পেরিডন্টাল ডিজিস মাড়ির টিস্যু এবং চোয়ালের হাড়ের ক্ষয়সাধন করে। এর সাথে হৃদরোগের সম্পর্ক পাওয়া গেছে। আনারসের অপকারিতাঃ ১। অ্যালার্জীর আক্রমনঃ আনারস খাওয়ার ফলে অনেক নারী ও পুরুষের দেহে অ্যালার্জী দেখা দিতে পারে। আনারস খাওয়ার ফলে অ্যালার্জীর উপসর্গ হল ঠোঁট ফুলে যাওয়া ও গলায় সুরসুরি বোধ হওয়া।তাই আনারস খাওয়ার আগে তা কেটে লবন পানি দিয়ে ধুয়ে নেয়া উচিত। এভাবে ধুয়ে নিয়ে খেলে কোন সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা থাকেনা। ২। রক্তে চিনির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়ঃ আনারসে আছে অনেক বেশি পরিমানে প্রাকৃতিক চিনি। আনারসের ২ টি চিনি উপাদান সুক্রোজ এবং ফ্রুক্টোজ যা ডায়বেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু দেহের ক্ষতি, এটি খাওয়ার উপর নির্ভর করে। এবং আনারসের মধ্যে অতিরিক্ত চিনি আমাদের দেহে রক্তের চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ৩। কাঁচা আনারস মুখ ও গলার জন্য ক্ষতিকরঃ কাঁচা আনারসে আছে অনেক বেশি পরিমানে এসিডিটি যা আমদের মুখের ভিতর ও গলায় শ্লেষ্মা তৈরি করে। এবং ফলটি খাওয়ার পর মাঝে মাঝে অনেকের পেটে ব্যথাও হতে পারে। ৪। দাঁতের জন্য ক্ষতিকরঃ আনারস আমাদের দাঁতের জন্য উপকার করলেও আবার অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকর। যাদের দাতে কেভিটিস ও জিংজাইভেটিভস এর সমস্যা আছে তাদের আনারস না খাওয়াই ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আনারসের উপকারিতাঃ ওজন কমায় আনারস শুনতে বেশ অবাক লাগলেও আনারস আমাদের ওজন কমানোয় বেশ সাহায্য করে। কারন আনারসে প্রচুর ফাইবার রয়েছে এবং অনেক কম ফ্যাট। সকালের যে সময়ে ফলমূল খাওয়া হয় সে সময় আনারস এবং সালাদে আনারস ব্যবহার অথবা আনারসের জুস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই ওজন কমাতে চাইলে আনারস খান। হাড়ের সুস্থতায় আনারস আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম ও ম্যাংগানিজ। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ম্যাংগানিজ হাড়কে করে তোলে মজবুত। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় পরিমিত পরিমান আনারস রাখলে হাড়ের সমস্যাজনিত যে কোনো রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষায় আনারস আনারসের ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন আনারস খেলে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ কম হয় এবং দাঁত ঠিক থাকে। চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় আনারস বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় যে আনারস ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন হওয়া থেকে আমাদের রক্ষা করে। এই রোগটি আমাদের চোখের রেটিনা নষ্ট করে দেয় এবং আমরা ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাই। আনারসে রয়েছে বেটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। এতে সুস্থ থাকে আমাদের চোখ। হজমশক্তি বৃদ্ধি করে আনারস আনারস আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী। আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন যা আমাদের হজমশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বদহজম বা হজম জনিত যে কোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন আনারস খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। সর্দি কাশি দূরে রাখেঃ এর ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যা সর্দি কাশি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। ওজন কমায়ঃ এতে আছে প্রচুর পরিমানে পানি। যেসব খাবারে পানি আছে, সেই সব খাবার পেট ভরতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা কমায়। তাই এই খাবার ওজন কমাতেও সাহায্য করে। মাড়ির সুস্থতার জন্যঃ এর উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি, মাড়ির বিভিন্ন রোগকে দূরে রাখে যেমন - গিঙ্গিভাইটিস, পেরিডন্টাল ডিজিস,। পেরিডন্টাল ডিজিস মাড়ির টিস্যু এবং চোয়ালের হাড়ের ক্ষয়সাধন করে। এর সাথে হৃদরোগের সম্পর্ক পাওয়া গেছে। আনারসের অপকারিতাঃ ১। অ্যালার্জীর আক্রমনঃ আনারস খাওয়ার ফলে অনেক নারী ও পুরুষের দেহে অ্যালার্জী দেখা দিতে পারে। আনারস খাওয়ার ফলে অ্যালার্জীর উপসর্গ হল ঠোঁট ফুলে যাওয়া ও গলায় সুরসুরি বোধ হওয়া।তাই আনারস খাওয়ার আগে তা কেটে লবন পানি দিয়ে ধুয়ে নেয়া উচিত। এভাবে ধুয়ে নিয়ে খেলে কোন সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা থাকেনা। ২। রক্তে চিনির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়ঃ আনারসে আছে অনেক বেশি পরিমানে প্রাকৃতিক চিনি। আনারসের ২ টি চিনি উপাদান সুক্রোজ এবং ফ্রুক্টোজ যা ডায়বেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু দেহের ক্ষতি, এটি খাওয়ার উপর নির্ভর করে। এবং আনারসের মধ্যে অতিরিক্ত চিনি আমাদের দেহে রক্তের চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ৩। কাঁচা আনারস মুখ ও গলার জন্য ক্ষতিকরঃ কাঁচা আনারসে আছে অনেক বেশি পরিমানে এসিডিটি যা আমদের মুখের ভিতর ও গলায় শ্লেষ্মা তৈরি করে। এবং ফলটি খাওয়ার পর মাঝে মাঝে অনেকের পেটে ব্যথাও হতে পারে। ৪। দাঁতের জন্য ক্ষতিকরঃ আনারস আমাদের দাঁতের জন্য উপকার করলেও আবার অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকর। যাদের দাতে কেভিটিস ও জিংজাইভেটিভস এর সমস্যা আছে তাদের আনারস না খাওয়াই ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ