শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

এনার্জি সেভিং বাল্ব ব্যবহারের কতগুলো সুবিধা রয়েছে। আর সেগুলো হলো: এই বাল্বের আলো টিউব লাইটের আলোর মতোই। সাধারণ টিউব লাইটের ক্ষেত্রে দেখা যায়, যদি টিউব লাইটের কোনো সমস্যা হয় এটা হতে পারে টিউবের ক্ষেত্রে বা ব্যালাস্টের ক্ষেত্রে। তখন একজন ইলেক্ট্রিশিয়ানের প্রয়োজন হয় এবং এ জন্য বাড়তি খরচ হয়। কিন্তু এনার্জি সেভিং লাইটের ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো সমস্যা নেই। এই বাল্ব নষ্ট হয়ে গেলে নিজেরাই প্রতিস্থাপন করা যায়। এ ছাড়াও এনার্জি সেভিং লাইট ব্যবহারের জন্য বিশেষ কোনো লাইট হোল্ডার বা ব্যালাস্টের প্রয়োজন নেই। এনার্জি সেভিং লাইটের বড় সুবিধা হলো এটি কম ভোল্টেজেও আলো দেয়। কিন্তু টিউব লাইটের ক্ষেত্রে দেখা যায় ভোল্টেজ কম হলে আলো দেয় না। এনার্জি সেভিং লাইটের দাম তুলনামূলকভাবে একটু বেশি হলেও সাধারণ বাল্বের তুলনায় দীর্ঘমেয়াদি এবং বেশি আলো দেয়ার কারণে একবার বেশি টাকা দিয়ে কিনলে আর ঝামেলা থাকে না। সাধারণ বাল্বের তুলনায় এর গড় আয়ু ৮ থেকে ১৫ গুণ পর্যন্ত বেশি। সিএফএল বাল্বের আয়ু ছয় হাজার থেকে ১৫ হাজার ঘণ্টা। যেখানে সাধারণ বাল্বের আয়ু সাড়ে সাত শ থেকে দেড় হাজার ঘণ্টা।  আজকের বিশ্বের সব থেকে আলোচিত বিষয় পরিবেশ। দিন দিন পরিবর্তিত হচ্ছে বৈশ্বিক জলবায়ু। বাড়ছে বৈশ্বিক উষ্ণতা। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। ঝুঁকির মুখে পৃথিবী। বিপন্ন মানুষের ভবিষ্যৎ। আর তাই দেশের শিল্প কল-কারখানায় দূষণ কমাতে আন্দোলন চলছে। সাধারণত আমরা যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করি তা উৎপন্ন হয় জৈব জ্বালানি হতে। যেমন পেট্রোল, ডিজেল, কয়লা ইত্যাদি। এই জৈব জ্বালানি ব্যবহারের ফলে পৃথিবীজুড়ে প্রতিবছর বাতাসের সঙ্গে প্রায় ২৩০ মিলিয়ন টন বিষাক্ত গ্যাস কার্বন-ডাই-অক্সাইড যোগ হয়, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। আমরা যদি পরিবেশবান্ধব বস্তু ব্যবহার করি তবে ওই ভয়াবহ বিপর্যয় হতে রক্ষা পাব। শুধুমাত্র এনার্জি সেভিং বাল্ব ব্যবহার করলে ২০ মিলিয়ন টন কম বিষাক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড বাতাসে ছড়াবে। সাধারণত বাতি ব্যবহারের ফলে মোট ব্যবহৃত বিদ্যুতের মাত্র ৫ ভাগ আলোতে রূপান্তরিত হয়। বাকি ৯৫ ভাগ বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয় তাপমাত্রা বাড়ানোর কাজে।

এনার্জি সেভিং বাল্ব ব্যবহারের কতগুলো সুবিধা রয়েছে। আর সেগুলো হলো: এই বাল্বের আলো টিউব লাইটের আলোর মতোই। সাধারণ টিউব লাইটের ক্ষেত্রে দেখা যায়, যদি টিউব লাইটের কোনো সমস্যা হয় এটা হতে পারে টিউবের ক্ষেত্রে বা ব্যালাস্টের ক্ষেত্রে। তখন একজন ইলেক্ট্রিশিয়ানের প্রয়োজন হয় এবং এ জন্য বাড়তি খরচ হয়। কিন্তু এনার্জি সেভিং লাইটের ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো সমস্যা নেই। এই বাল্ব নষ্ট হয়ে গেলে নিজেরাই প্রতিস্থাপন করা যায়। এ ছাড়াও এনার্জি সেভিং লাইট ব্যবহারের জন্য বিশেষ কোনো লাইট হোল্ডার বা ব্যালাস্টের প্রয়োজন নেই। এনার্জি সেভিং লাইটের বড় সুবিধা হলো এটি কম ভোল্টেজেও আলো দেয়। কিন্তু টিউব লাইটের ক্ষেত্রে দেখা যায় ভোল্টেজ কম হলে আলো দেয় না। এনার্জি সেভিং লাইটের দাম তুলনামূলকভাবে একটু বেশি হলেও সাধারণ বাল্বের তুলনায় দীর্ঘমেয়াদি এবং বেশি আলো দেয়ার কারণে একবার বেশি টাকা দিয়ে কিনলে আর ঝামেলা থাকে না। সাধারণ বাল্বের তুলনায় এর গড় আয়ু ৮ থেকে ১৫ গুণ পর্যন্ত বেশি। সিএফএল বাল্বের আয়ু ছয় হাজার থেকে ১৫ হাজার ঘণ্টা। যেখানে সাধারণ বাল্বের আয়ু সাড়ে সাত শ থেকে দেড় হাজার ঘণ্টা।  আজকের বিশ্বের সব থেকে আলোচিত বিষয় পরিবেশ। দিন দিন পরিবর্তিত হচ্ছে বৈশ্বিক জলবায়ু। বাড়ছে বৈশ্বিক উষ্ণতা। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ। ঝুঁকির মুখে পৃথিবী। বিপন্ন মানুষের ভবিষ্যৎ। আর তাই দেশের শিল্প কল-কারখানায় দূষণ কমাতে আন্দোলন চলছে। সাধারণত আমরা যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করি তা উৎপন্ন হয় জৈব জ্বালানি হতে। যেমন পেট্রোল, ডিজেল, কয়লা ইত্যাদি। এই জৈব জ্বালানি ব্যবহারের ফলে পৃথিবীজুড়ে প্রতিবছর বাতাসের সঙ্গে প্রায় ২৩০ মিলিয়ন টন বিষাক্ত গ্যাস কার্বন-ডাই-অক্সাইড যোগ হয়, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। আমরা যদি পরিবেশবান্ধব বস্তু ব্যবহার করি তবে ওই ভয়াবহ বিপর্যয় হতে রক্ষা পাব। শুধুমাত্র এনার্জি সেভিং বাল্ব ব্যবহার করলে ২০ মিলিয়ন টন কম বিষাক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড বাতাসে ছড়াবে। সাধারণত বাতি ব্যবহারের ফলে মোট ব্যবহৃত বিদ্যুতের মাত্র ৫ ভাগ আলোতে রূপান্তরিত হয়। বাকি ৯৫ ভাগ বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয় তাপমাত্রা বাড়ানোর কাজে।