শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

মাংসপেশি গঠনসহ উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমানোর জন্য শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম থাকা প্রয়োজন। খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে জানানো হয়, মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি পটাশিয়াম। এটি মাংসপেশি এবং স্নায়ুর কার্যক্ষমতা সচল রাখতে সাহায্য করে। শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট এবং অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য বজায় রাখে। সেই সঙ্গে কমায় উচ্চ রক্তচাপের আশঙ্কা। পটাশিয়াম কী পটাশিয়াম, সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড মিলে তৈরি হয় খনিজ উপাদানের ইলেক্ট্রোলাইট পরিবার। পানিতে ডুবালে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে বলেই একে ইলেক্ট্রোলাইট বলা হয়। মাংসপেশি এবং স্নায়ুর কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণের জন্য পটাশিয়াম বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাংসপেশি কত দ্রুত এবং কতটুকু সংকুচিত ও প্রসারিত হতে পারবে এবং আমাদের স্নায়ু কতটা উত্তেজিনা সহ্য করতে পারে দুটোই নির্ভর করে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়ামের উপস্থিতির উপর।  পটাশিয়াম কেনো দরকার পটাশিয়ামের অভাব থাকলে অনেক কাজই ব্যহত হয়। মাংসপেশি নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্ষমতার জন্য পটাশিয়াম প্রয়োজন। আবার সেই কাজ সম্পাদন করতে মাংসপেশিরও চাই পটাশিয়াম। পাশাপাশি শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে, কার্বোহাইড্রেট সঞ্চয করতে সাহায্য করে পটাশিয়াম। এছাড়াও শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট এবং অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য বজায় রাখতে পটাশিয়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ করতেও সাহায্য করে এই উপাদান। জেনে রাখা ভালো পটাশিয়াম দ্রবণীয় উপাদান হওয়ায় রান্নার সময় এটি পানিতে মিশে যায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সিদ্ধ আলুর কথা। যা তার অর্ধেক পরিমাণ পটাশিয়াম হারিয়ে ফেলে পানিতে সিদ্ধ করার সময়। পটামিয়ামের অপচয় কমাতে সবজি সিদ্ধ করার পরিবর্তে ভাপিয়ে, মাইক্রোওয়েভে বেইক করে বা ভেজে খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও সবজি সিদ্ধ করা পানি ফেলে না দিয়ে তা সুপ তৈরি করে বা ভাপিয়ে খেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম পাওয়া যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মাংসপেশি গঠনসহ উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমানোর জন্য শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম থাকা প্রয়োজন। খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে জানানো হয়, মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি পটাশিয়াম। এটি মাংসপেশি এবং স্নায়ুর কার্যক্ষমতা সচল রাখতে সাহায্য করে। শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট এবং অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য বজায় রাখে। সেই সঙ্গে কমায় উচ্চ রক্তচাপের আশঙ্কা। পটাশিয়াম কী পটাশিয়াম, সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড মিলে তৈরি হয় খনিজ উপাদানের ইলেক্ট্রোলাইট পরিবার। পানিতে ডুবালে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে বলেই একে ইলেক্ট্রোলাইট বলা হয়। মাংসপেশি এবং স্নায়ুর কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণের জন্য পটাশিয়াম বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাংসপেশি কত দ্রুত এবং কতটুকু সংকুচিত ও প্রসারিত হতে পারবে এবং আমাদের স্নায়ু কতটা উত্তেজিনা সহ্য করতে পারে দুটোই নির্ভর করে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়ামের উপস্থিতির উপর।  পটাশিয়াম কেনো দরকার পটাশিয়ামের অভাব থাকলে অনেক কাজই ব্যহত হয়। মাংসপেশি নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্ষমতার জন্য পটাশিয়াম প্রয়োজন। আবার সেই কাজ সম্পাদন করতে মাংসপেশিরও চাই পটাশিয়াম। পাশাপাশি শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে, কার্বোহাইড্রেট সঞ্চয করতে সাহায্য করে পটাশিয়াম। এছাড়াও শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট এবং অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য বজায় রাখতে পটাশিয়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ করতেও সাহায্য করে এই উপাদান। জেনে রাখা ভালো পটাশিয়াম দ্রবণীয় উপাদান হওয়ায় রান্নার সময় এটি পানিতে মিশে যায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সিদ্ধ আলুর কথা। যা তার অর্ধেক পরিমাণ পটাশিয়াম হারিয়ে ফেলে পানিতে সিদ্ধ করার সময়। পটামিয়ামের অপচয় কমাতে সবজি সিদ্ধ করার পরিবর্তে ভাপিয়ে, মাইক্রোওয়েভে বেইক করে বা ভেজে খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও সবজি সিদ্ধ করা পানি ফেলে না দিয়ে তা সুপ তৈরি করে বা ভাপিয়ে খেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম পাওয়া যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ