শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Unknown

Call

আঙ্গুরের উপকারিতা::::: আঙ্গুর বার্ধক্য রোধ করে : আঙ্গুরে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা আপনার বার্ধক্য রোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আঙ্গুরের বীজ ও খোসায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। অতএব দিনে একবার হলেও এক থোকা আঙ্গুর খেতে ভুলবেন না। হার্ট সুস্থ রাখে : আপনি কি আপনার হার্ট নিয়ে ভীষণ চিন্তিত? তাহলে রাতের খাবারের সময় এক গ্লাস আঙ্গুরের জুস খেতে পারেন। দেখবেন এতে আপনার হার্ট সুস্থ থাকবে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে : কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে আঙ্গুরের জুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা এতে রয়েছে অর্গানিক এসিড, সেলুলাস ও চিনি যা কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়ক। নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন : যারা রক্ত সঞ্চালনের ভারসাম্যহীনতায় ভোগেন তাদের জন্য আঙ্গুরের জুস খুবই উপকারী। আঙ্গুরে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস বিদ্যমান থাকে, যা নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনে সহায়ক ও ইনসুলিন বৃদ্ধি করে। ক্যান্সার রোধ করে : আঙ্গুরের জুসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফামিটরির মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে, যা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহ দূর করে। এই প্রদাহ ক্যান্সার রোগ জন্মের প্রধান কারণ। এ ছাড়া আঙ্গুর মাইগ্রেনের সমস্যা রোধ করে। ভুলে যাওয়া রোগ নিরাময় : অনেকে ছোট ছোট বিষয়গুলো দ্রুত ভুলে যান। আবার কোনো কথা বেমালুম স্মৃতি থেকে মুছে যায়। এটি আসলে এক ধরনের রোগ। এই রোগটি নিরাময়ে আঙ্গুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। মাথাব্যথা দূর করে : হঠাৎ করে শুরু হওয়া মাথাব্যথা দূর করতেও আঙ্গুরের তুলনা হয় না। এতে করে মাথাব্যথায় কিছুটা আরামবোধ হয়। হজমে সহায়তা করে : দাওয়াত খেয়ে এসে অস্বস্তি লাগলে খেতে পারেন আঙ্গুর। এটি হজমের সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি পেটের পীড়াও দূর করে। চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে : চোখ ভালো রাখতে কার্যকর এই ফল। বয়সজনিত কারণে যারা চোখের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য ভালেঅ ওষুধ হল এই আঙ্গুর। স্তন ক্যান্সার নির্মূল : স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিতে আছেন এমন নারীরা খেতে পারেন আঙ্গুর। গবেষণায় দেখা গেছে আঙ্গুরের উপাদানগুলো ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষের বিরুদ্ধে কাজ করতে সক্ষম। কিডনির স্বাস্থ্য রক্ষা : আঙ্গুরের উপাদানগুলেঅ ক্ষতিকারক ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা সহনশীল অবস্থায় রাখে। সেই সঙ্গে কিডনির রোগব্যাধির বিরুদ্ধেও লড়াই করে। http://ecx.images-amazon.com/images/I/416XIpOSEpL._SY300_.jpg ত্বকের সুরক্ষায় : আঙ্গুরে থাকা ফাইটো কেমিক্যাল ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে। এত প্রচুর পরিমাণে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখে। চুলের যত্নে : একটু অযত্নেই চুল খুশকিতে ভরে যায় এমন অনেকেই আছেন। এছাড়া চুলের আগা ফেটে গিয়ে রুক্ষ হয়ে পড়ে, ধূসর রঙের হয়ে যায় এবং পরিশেষে চুল ঝরতে থাকে। এইসব সমস্যার সমাধানে খেতে পারেন আঙ্গুর। -প্রিয়।

Call

আঙ্গুর শরীরে শক্তি জোগানোর সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা কাজও করে থাকে আঙ্গুর। তা হলো শরীরের মেদ কমিয়ে মানুষকে মোটা হওয়ার প্রবণতা থেকে রক্ষা করা। এতে পলিফেনলস নামে এমন একটি উপাদান আছে, যা পরিপাক ক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হতে সহায়তা করে। এর ফলে বিপাকজনিত সমস্যা থেকেও মুক্ত থাকতে পারে মানুষ। এছাড়া শিরা-উপশিরাসহ পুরো দেহযন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করতে পারে। এই উপাদানটিই মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকারক উপাদানগুলোর পরিমাণ কমিয়ে আনতে ভূমিকা পালন করে। পরিপাক ক্রিয়াজনিত সমস্যার কারণে আপনি আক্রান্ত হতে পারেন উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে সুগারের প্রকোপ, অস্বাভাবিক হারে মেদবৃদ্ধি, হৃদরোগ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগে। আঙুর খেতে অভ্যস্ত লোকদের ক্ষেত্রে এসব ঝুঁকি অনেকটাই কম। নিয়মিত আঙুর খেলে আপনি পরিপাকজনিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকবেন এবং দেহ দীর্ঘ কর্মক্ষম থাকবে।