সমযোজী বন্ধন সৃষ্টির ক্ষেত্রে ২টি পরমাণুর যোজ্যতা স্তরের ইলেকট্রনের মুখোমুখি অধিক্রমণ হলে সিগমা বন্ধন গঠিত হয়। বিশুদ্ধ S, P ও সংকর অরবিটাল সিগমা বন্ড গঠন প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়। এটি S-S, P-P বা S-P অরবিটালসমূহের সামনাসামনি অধিক্রমণে তৈরি হতে পারে।
হাইড্রোজেন পরমাণু নিজের চেয়ে অধিক তড়িৎ ঋণাত্মকতা সম্পন্ন মৌলের (যেমন – নাইট্রোজেন, ফ্লোরিন, অক্সিজেন ইত্যাদি) পরমাণুর সাথে বন্ধন তৈরি করে, তখন তারা একে অপরের একটি করে ইলেকট্রন শেয়ার করে। ফলে...
মূলরাসায়নিক বন্ধন গঠনের কারণ হলো পরমাণুগুলোর সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরের ইলেকট্রন গুলো নিষ্ক্রিয় গ্যাসের স্থিতিশীল ইলেকট্রন বিন্যাস লাভের প্রবণতা। যেমনঃ দুটি ক্লোরিন পরমাণু নিজেদের মধ্যে একটি করে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে ক্লোরিন অনু...
রাসায়নিক বন্ধন সাধারণত তিন প্রকার।যথা-১.আয়নিক বন্ধন ২.সমযোজী বন্ধন ৩.সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন এছাড়াও রসায়নে আরো দুটি বন্ধন রয়েছে যা হলোঃ ১.হাইড্রোজেন বন্ধন ২.ধাতব বন্ধন
বন্ধনে আবদ্ধ একটি পরমাণুর সাথে আরেকটি পরমাণু যে আকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে যুক্ত থাকে তাকে বন্ধন শক্তি বলে। এ সকল বন্ধনে আবদ্ধ একটি পরমাণুর সাথে আরেকটি পরমাণু যে আকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে...
ধাতব পরমাণু নিম্ন আয়নিকরণ শক্তির কারণে এদের যোজ্যতাস্তরের ত্যাগ করে ক্যাটায়নে পরিণত হয়। অপরদিকে ধাতব পরমাণু কর্তৃক ত্যাগকৃত ইলেক্টন গ্রহণ করে উচ্চ ইলেকট্রন আসক্তি বিশিষ্ট অধাতব পরমাণু অ্যানায়নে পরিণত হয়।এভাবে...