শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

একটি বড় কলাতে রয়েছে ১২০ ক্যালরি ও ৪৯০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম।এ ছাড়া কলাতে রয়েছে ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়াম,কপার,ম্যাঙ্গানিজ কার্বোহাইড্রেট,ফাইবার,প্রোটিন ও ফ্যাট।

কলার মধ্যে রয়েছে প্রোটিন, প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ; এটি খেতেও বেশ মাজাদার। সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়, এই ফল নারীর ঋতুস্রাবের সমস্যা সমাধান করে এবং দেহে শক্তি জোগায়। কলায় থাকা প্রচুর পরিমাণ ফাইবার বিভিন্ন রোগ থেকে দেহকে রক্ষা করে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েব সাইট হেলদি ফুড টিম জানিয়েছে দেহের ১০ টি সমস্যার কথা যা রোধে কলা খাওয়া বেশ উপকারী। যেমন-  ১. কলা শক্তির (এনার্জি) অত্যন্ত ভালো উৎস। এর ফলে অনেক খেলোয়াড়কেই বেশি পরিমাণ কলা খেতে দেখা যায়।  ২. কলার মধ্যে রয়েছে এমাইনো এসিড, যেটি মানসিক চাপ রোধক হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও কলার ক্যালসিয়াম- যা বিষণ্ণতা রোধে কাজ করে।  ৩. কলার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং সামান্য পরিমাণ লবণ যা হৃদপিণ্ড ভালো রাখতে সাহায্য করে; এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও কাজ করে।  ৪. প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়া স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।  ৫. এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ আয়রন, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় এবং যেসব রোগীর রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়া রোগ রয়েছে তাদের জন্য এটি বেশ উপাদেয়।  ৬. কলা দেহের হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। ৭. সন্তানসম্ভবা নারীর জন্য কলা খাওয়া খুবই উপকারী। কেননা এটি সকালেবেলার দুর্বলতা কাটাতে কাজ করে এবং রক্তের শর্করার সামঞ্জস্য বজায় রাখে।  ৮. কলা পাকস্থলির এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং পাকস্থলির আলসার রোধে কাজ করে।  ৯. এর মধ্যে ছয় ধরনের ভিটামিন রয়েছে, যা রক্তে শর্করা গঠনে কাজ করে।  ১০.এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। রোজ সকালে এটি পাকা কলা খাওয়া আপনার কোষ্টকাঠিন্য দূর করে শরীরকে সুস্থ রাখবে।