শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

কবরের আজাব (শাস্তি) সম্পর্কে আল্লাহ যা বললেন : ‘(হে নবী! ওদের) বলো, আল্লাহ ইচ্ছে করলেই ঊর্ধ্বলোক বা জমিনের গভীর থেকে তোমাদের ওপর আজাব পাঠাতে পারেন, অথবা তোমাদের বিভিন্ন দলে ভাগ ও সংঘাত সৃষ্টি করে একে অপরের আতঙ্কের স্বাদ গ্রহণ করাতে পারেন। (হে মানুষ!) দেখ, একটা বাণীকে আমি কতভাবে ব্যাখ্যা করে তোমাদের কাছে উপস্থাপিত করছি, যাতে জীবনের নিগূঢ় সত্যকে তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।’ (সূরা আনআম ৬৫) ‘কত (অবাধ্য পাপভারাক্রান্ত) জনপদকে আমি ধ্বংস করেছি! সেখানে আমার আজাব নাজিল হয়েছে হঠাৎ করে, কখনো রাতে আবার কখনো বা দুপুরে দিবানিদ্রা উপভোগ করার সময়। যখন আমার আজাব ওদের ওপর নেমে এসেছিল, তখন ওদের মুখে কোন কথা ছিল না। শুধু ওরা আর্তনাদ করে বলে উঠেছিল, হায়! ‘নিশ্চয়ই আমরা সীমালঙ্ঘন করেছিলাম।’ (সূরা আরাপ ৪-৫) ‘ওরা কি সত্যিই মনে করে যে, আল্লাহর সর্বগ্রাসী আজাব থেকে বা ওদের অজান্তেই কেয়ামতের আকস্মিক উপস্থিতি থেকে ওরা নিরাপদ?’ (সূরা ইউসুফ ১০৭) ‘পাপে নিমজ্জিতদের অন্তরে সত্যের প্রতি কর্ণপাত না করার অভ্যাস সৃষ্টি হয়। আসলে ভয়ঙ্কর আজাব প্রত্যক্ষ না করা পর্যন্ত ওরা বিশ্বাস করে না। আর এই ভয়ঙ্কর আজাব অকস্মাৎ আপতিত হয় ওদের ওপর। তখন ওরা আর্তনাদ করে বলে, ‘আমাদেরকে কি একটা সুযোগ দেয়া হবে না?’ (সূরা শু’আরা ২০০-২০৩)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ