শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

শারির তত্ত্বিয় ভাবে এর কোন গুরুত্ত বিজ্ঞানিরা এখন খুজে পান নাই।(শুধু মাত্র narcotic substance(eg. Morphin) withdrawl এর একটা symptom হিসাবে এর একটা পরিচিতি আছে) এক সময় বিজ্ঞানিরা মনে করতেন ঘুম ধরলে মানুষ হাই তোলে কিন্তু তা ঠিক না। একটু খেয়াল করলেই দেখবেন আপনি খুব কম সময়ি ঘুমাতে যাবার আগে হাই তোলেন। বা আপনার হয়ত প্রচন্ড ঘুম পেয়েছে কিন্তু এর মানে এই না যে আপনার হাই উঠবেই।  আবার এক সময় বিজ্ঞানিরা মনে করতেন পরিশ্রান্ত শরিরের কারনে মানুষ হাই তোলে কিন্তু তাও ঠিক না। একটু খাল করলেই দেখবেন ফুটবলার, ক্রিকেটার, আথলেট, রেসলার কেউই হাই তুলতে তুলতে মাঠ থেকে বের হন না।  বিজ্ঞানিরা এও মনে করতেন যে আমাদের brain যখন oxygen এর অভাব feel করে তখন আমারা হাই তুলি কিন্তু তাও ঠিক না। এরকম যদি হইত তাহলে কক্সবাজারের মানুষ ঢাকাতে বেরাতে আসলে সারাক্ষন হাই তুলত। আর বাংলাদেশের মানুষ নেপাল বেরাতে গেলে শুধু হাই তুলতে তুলতেই দিন শেষ হয়ে যেত।  বিজ্ঞানিদের ভাষায়, “Yawning is a peculiar “infectious” respiratory act whose physiological basis and significance are uncertain” বিজ্ঞানিরা একে infectious বলেছেন, এজন্যই বলেছেন যে, আসলে এক মানুষ আরেক মানুষ কে হাই তুলতে দেখলে নিজেও হাই তুলে। এমনকি আপনি যদি টেলিফোনে কাউকে হাই তুলতে শুনেন তাহলেও আপনার হাই চলে আসবে। একটু খেয়াল করবেন প্লিস।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ