শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

অবশ্যই বাড়বে।প্রযুক্তি জনগনের কাজে সাহায্য করবে।এতে উৎপাদনশীলতা বেড়ে যাবে।যেমন এর একটি উদাহরণ:- কৃষি। আগে যেটা তেমন উৎপাদন হতো না, বর্তমানে তা অধিক হাড়ে উৎপাদিত হচ্ছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রযুক্তির বিকাশের শুরুর দিকে ধারণা করা হতো স্বয়ংক্রিয়করণ এবং প্রযুক্তির প্রয়োগের ফলে বিশ্বব্যাপী কাজের পরিমাণ কমে যাবে এবং বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। তথ্য এবং প্রযুক্তির বিকাশের ফলে সমাজের বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন এসেছে। মানুষ সবক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার প্রয়োজনেই শিখে নিচ্ছে। কিন্তু বিকাশের এ ধারায় দেখা গেছে কিছু কিছু সনাতনী কাজ বিলুপ্ত হয়েছে, বেশ কিছু কাজের ধারার পরিবর্তন এসেছে। তবে অসংখ্য নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এক গবেষণায় জানা গেছে, প্রতি এক হাজার ইন্টারনেট সংযোগের ফলে নতুন ৮০টি কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়। তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের কারণে একজন কর্মী অনেক বেশি দক্ষ হয়ে ওঠেন। বিপজ্জনক অনেক কাজ শ্রমিকেরা যন্ত্র দিয়ে করায় বিভিন্ন কারখানায় নানা রকম কাজের জন্য রোবট বা স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এসব যন্ত্র নিয়ন্ত্রণ মানুষই করে থাকে। এতে সময় বাঁচে। কাজ নিখুঁতভাবে এবং সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়। এতে উৎপাদনশীলতা বাড়ে। এর কারণ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সংযুক্তি। তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রয়োগে উৎপাদনশীলতায় এ বৃদ্ধিকে বাঙালি শিক্ষাবিদ এবং বর্তমানে আমেরিকার এমআইটির অধ্যাপক ড. ইকবাল কাদির সংজ্ঞায়িত করেছেন, সংযুক্তিই উৎপাদনশীলতা অর্থাৎ প্রযুক্তিতে জনগণের সংযুক্তি বাড়লে তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ে। ফলে নতুন নতুন কর্মোদ্যোগ তৈরি হয়। ফলাফল হলো নতুন কাজের সুযোগ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ