সরকার এখানে নিরুপায়। মিয়ানমারের এমন অমানবিক রহিঙ্গা নিধন, হত্যাযজ্ঞ ও তাদের দেশ থেকে বিতারিত করা হলে তারা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ আসে। এতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন তেমন ক্ষোভ প্রকাশ করছে না বরঞ্চ এটা তাদের কাছে মানবিক বলেই মনে হচ্ছে। এখন যদি তাদের কে দেশে বাধ্য করে বাংলাদেশ ফিরিয়ে দেয় তাহলে সেই চেষ্টাটাকেই তারা অমানবিক বলে সাবস্ত্য করবে। এখানে সরকারকে অনেকটা বাধ্য হয়েই রহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে হচ্ছে। তবে সরকার অনেকবার এনিয়ে আলোচনা সমালোচনা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে কিন্তু মিয়ানমার এতে আগ্রহ দেখাচ্ছেনা। তাছাড়া রহিঙ্গাদের আশ্রয়, ভরণ পোষণ, থাকা খাওয়া ইত্যাদির অজুহাত দিয়ে নানাভাবে জাতিসংঘ ও বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতা পাচ্ছে যা পুরোঅংশ নায্যভাবে রোহাঙ্গাদেরকেও দেওয়া হচ্ছেনা। তবে এটা ঠিক যে তাঁরা দেশের অভ্যন্তরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে নানা অপরাধমূলক কাজ করে বেড়াচ্ছে। এর জন্য সরকার কার্যকরি পদক্ষেপ নিতে পারছেনা।