শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

টিভি দেখা তোলা ছবি ও ভিডিওচিত্র দেখার মতোই সাধারণভাবে জায়েয, যদি না তাতে অশ্লীলতা ও উচ্ছৃঙ্খলতা বিদ্যমান থাকে। তবে এক্ষেত্রে একটা বিষয় স্মর্তব্য (স্মরণ থাকা আবশ্যক) যে, যা আগেও উল্লেখ করেছি, অর্থাৎ যতক্ষণ ফেসবুক-ইন্টারনেট কিংবা কম্পিউটার-মোবাইলে সেইভ করে রাখা ডিজিটাল ছবি দেখা হবে (তথা উন্মুক্ত থাকবে), ততক্ষণ ঐ স্থানে কোনো রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করবে না। কেননা, রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করতে পারলে তো, শুধু প্রিন্টেড (বা ছাপানো) ছবিই না, বরং আঁকা বা খোদাই করা ছবিও উন্মুক্ত রাখা জায়েয হয়ে যেতো। অথচ, বিতর্কিত নন, এমন কোনো সমকালীন সুন্নী মুফতী কিংবা ফকীহ এমন অভিমত দেননি যে, তা বৈধ! একইভাবে, ছবি উন্মুক্ত রাখার মতো, টিভি কিংবা মোবাইলে কোনো ভিডিওচিত্র দেখলে এবং ঐসব ভিডিওচিত্রে প্রাণীর ছবি থাকলে, ঐ সকল মুহূর্তে (যখন প্রাণীর ছবি দেখানো হচ্ছে, তখন) তা ফেরেশতাদের ঘরে আসার অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু যখনই প্রাণীর ছবি থাকে না অথবা পুরো ভিডিওচিত্র বা টিভি বন্ধ হয়ে যায়, তখনই (আর অন্য কোনো অন্তরায় না থাকলে, তথা ঘরে প্রাণীর আর অন্য কোনো ছবি না থাকলে) রহমতের ফেরেশতারা ঘরে (তথা শ্রেণীকক্ষে, অফিসকক্ষে, দোকানে ইত্যাদি স্থানে) প্রবেশ করতে পারে। আর মসজিদ-মাজার ইত্যাদি পবিত্র ও (মুসলমানদের) আবেগ-অনুভূতি-সম্মান-শ্রদ্ধা জড়িত স্থানে, টিভি কিংবা মোবাইলে কোনো স্থিরচিত্র ও ভিডিওচিত্র দেখা, এমনকি প্রাণীর ছবি স্মবলিত পত্রিকা পড়াও জায়েয নয়। কেননা, প্রথমত, এতে এসব পবিত্র স্থানের সম্মানহানী তথা আদবের খেলাফ হয়। দ্বিতীয়ত, যা আগেও বলেছি, অর্থাৎ প্রাণীর ছবি থাকার কারণে, তা মসজিদ বা এমন পবিত্র স্থানে ফেরেশতা অনুপ্রবেশে বাঁধার কারণ হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

টিভি দেখা তোলা ছবি ও ভিডিওচিত্র দেখার মতোই সাধারণভাবে জায়েয, যদি না তাতে অশ্লীলতা ও উচ্ছৃঙ্খলতা বিদ্যমান থাকে। তবে এক্ষেত্রে একটা বিষয় স্মর্তব্য (স্মরণ থাকা আবশ্যক) যে, যা আগেও উল্লেখ করেছি, অর্থাৎ যতক্ষণ ফেসবুক-ইন্টারনেট কিংবা কম্পিউটার-মোবাইলে সেইভ করে রাখা ডিজিটাল ছবি দেখা হবে (তথা উন্মুক্ত থাকবে), ততক্ষণ ঐ স্থানে কোনো রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করবে না। কেননা, রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করতে পারলে তো, শুধু প্রিন্টেড (বা ছাপানো) ছবিই না, বরং আঁকা বা খোদাই করা ছবিও উন্মুক্ত রাখা জায়েয হয়ে যেতো। অথচ, বিতর্কিত নন, এমন কোনো সমকালীন সুন্নী মুফতী কিংবা ফকীহ এমন অভিমত দেননি যে, তা বৈধ! একইভাবে, ছবি উন্মুক্ত রাখার মতো, টিভি কিংবা মোবাইলে কোনো ভিডিওচিত্র দেখলে এবং ঐসব ভিডিওচিত্রে প্রাণীর ছবি থাকলে, ঐ সকল মুহূর্তে (যখন প্রাণীর ছবি দেখানো হচ্ছে, তখন) তা ফেরেশতাদের ঘরে আসার অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু যখনই প্রাণীর ছবি থাকে না অথবা পুরো ভিডিওচিত্র বা টিভি বন্ধ হয়ে যায়, তখনই (আর অন্য কোনো অন্তরায় না থাকলে, তথা ঘরে প্রাণীর আর অন্য কোনো ছবি না থাকলে) রহমতের ফেরেশতারা ঘরে (তথা শ্রেণীকক্ষে, অফিসকক্ষে, দোকানে ইত্যাদি স্থানে) প্রবেশ করতে পারে। আর মসজিদ-মাজার ইত্যাদি পবিত্র ও (মুসলমানদের) আবেগ-অনুভূতি-সম্মান-শ্রদ্ধা জড়িত স্থানে, টিভি কিংবা মোবাইলে কোনো স্থিরচিত্র ও ভিডিওচিত্র দেখা, এমনকি প্রাণীর ছবি স্মবলিত পত্রিকা পড়াও জায়েয নয়। কেননা, প্রথমত, এতে এসব পবিত্র স্থানের সম্মানহানী তথা আদবের খেলাফ হয়। দ্বিতীয়ত, যা আগেও বলেছি, অর্থাৎ প্রাণীর ছবি থাকার কারণে, তা মসজিদ বা এমন পবিত্র স্থানে ফেরেশতা অনুপ্রবেশে বাঁধার কারণ হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ