ভূগোল শাস্ত্র কে আবিষ্কার করেন ?

মানুষের আবাসভূমি হিসেবে পৃথিবীর বর্ণনাকে ভুগোল বলে।

যেখানে মানুষের বসবাস ও তার সম্পর্কিত সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে ভূগোল বলে।

মানবীয় ভূগোল হল ভূগোলের এমন একটি শাখার যা মানব সমাজের আকৃতিগত পদ্ধতি এবং প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে।

যে ভূগোল প্রাচীন সংষ্কৃতি ও ঐতিহ্য নিয়ে আলোচনা করে, তাকে ঐতিহহাসিক ভূগোল বলে ৷

ভুগোলের প্রধান দুটি শাখার একটিকে প্রাকৃতিক ভূগোল বলে।  প্রাকৃতিক ভূগোল বিজ্ঞানের সেই শাখা যেটি প্রাকৃতিক পরিবেশের মূল অংশগুলোর যেমন: বায়ুন্ডল,বারিমন্ডল,জীবমন্ডল,ভূমিমন্ডল গুলোর গঠন ও প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করে।

মানবীয় ভুগোল হল ভূগোলের এমন একটি শাখা যা মানব সমাজের আকৃতিগত পদ্ধতি এবং পক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে।

ভূগোল শব্দটি খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে গ্রিক জ্ঞানবেত্তা এরাতোস্থেনেস (২৭৬–১৯৪ খ্রিস্টপূর্ব) সর্ব প্রথম ব্যবহার করেন।

মানবীয় ভূগোলের এক গুরুত্বপূর্ণ উপজীব্য বিষয় হল জনসংখ্যা। কোন একটি নির্দিষ্ট এলাকার একক জনগোষ্ঠীকে জনসংখ্যা বলে I আবার “জনতার গঠন, বন্টন, পরিযান এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধি কিভাবে কোন স্থানের সাথে সম্পর্কিত...

আধ্যাপক ম্যাকনির মতে, মানুষের আবাসভূমি হিসেবে পৃথিবীর আলোচনা বা বর্ণনাকে ভূগোল বলে।