বিদ্যুৎ কত প্রকার ?

মাইকেল ফ্যারাডে ইংরেজী বিজ্ঞানী হিসেবে 1831 সালে সর্বপ্রথম বিদ্যুৎ উত্পাদক বৈদ্যুতিক ডায়নামো আবিষ্কার করেছিলেন।

কোন বদ্ধ পরিবাহী কুণ্ডলীর সাথে সংযুক্ত চৌম্বক বলরেখার সংখ্যার পরিবর্তন ঘটলে কুণ্ডলীতে ক্ষণস্থায়ী বিদ্যুৎচ্চালক বলের উদ্ভব হয়। একে বিদ্যুৎ চুম্বকীয় আবেশ বলে। বিদ্যুৎ চুম্বকীয় আবেশ দুই প্রকার।

পরিবাহীর কোন প্রস্থচ্ছেদের মধ্য দিয়ে অভিলম্বভাবে বাহ্যিক বলের প্রভাবে প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ বৈদ্যুতিক চার্জ একটি নির্দিষ্ট দিকে প্রবাহিত হয়, তাকে বিদ্যুৎ প্রবাহ বলে। অর্থাৎ, বৈদ্যুতিক চার্জের প্রবাহের হারকে বিদ্যুৎ...

কোন বস্তুকে অপর কোন বস্তু দিয়ে ঘর্ষণ করা হলে তাদের মধ্যে নতুন ধর্ম লাভ করে, তারা অন্য বস্তুকে আকর্ষণ করে। এ ধর্মকেই তড়িৎ বা বিদ্যুৎ বা ইলেকট্রিসিটি বলে।

যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে অতি সহজে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় তাকে বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ বা সুপরিবাহী পদার্থ বলে। যেমন : তামা, রূপা ইত্যাদি।

ধাতু পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের সাথে দুর্বলভাবে আবদ্ধ থাকে। ধাতব কেলাসে এই ইলেকট্রনগুলো পরমাণুর কক্ষপথ থেকে বের হয়ে সমগ্র ধাতব খণ্ডে মুক্তভাবে চলাচল করে। মুক্ত ইলেকট্রনগুলো কোনো নির্দিষ্ট পরমাণুর সাথে...

বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের পরিমান ৫৫ ভাগ।

পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুরে অবস্থিত।

সড়ক পথ প্রধান ৩ প্রকার।  যথাঃ  ১. জাতীয় মহাসড়ক ২. আঞ্চলিক মহাসড়ক ৩. জেলা সড়ক   রেলপথ কত প্রকার।  যথাঃ  ১. মিটার গেজ ২. ব্রড গেজ  ৩. মিশ্র গেজ   অভিযোজন কত...