ইয়াসির আরাফাত ১১ই নভেম্বর ২০০৪ সালে মারা যায়। কারণ বলা হয় মস্তিষ্কে রক্ত হয়েছিল। পরর্বতীতে ২৭ ই নভেম্বর ২০১২ সালে তার লাশ উত্তোলন করা হয়। একবছর গবেষণার পর বলা হয় তেজস্ক্রিয় পদার্থের মাত্রারিক্ত ব্যবহারে তাকে হত্যা করা হয়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
যে ব্যক্তি ঈমান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে একমাত্র তার জন্যই দুআকরা যাবে। এছাড়া অন্য কোনো ধর্মের লোকবা অবিশ্বাসী-মুরতাদদের জন্য কোনোক্রমেইদুআ করা যাবে না, অন্য কাউকে দুআ করতেঅনুরোধও করা যাবে না। এটা সুস্পষ্টহারাম। আল্লাহ রাববুল আলামীন কুরআনমজীদের বিভিন্ন আয়াতে তার নবীদেরকেকাফের-মুশরিকদের জন্য দুআ-ইস্তিগফারকরতে সুস্পষ্ট ভাষায় নিষেধ করেছেন।এমনকি যদি ঐ মৃত কাফের নবীর পিতা বাপুত্রও হয়। (দ্রষ্টব্য : সূরা তাওবা (বারাআহ) (৯): ৮০, ১১৩, ও ১১৪; সূরা হুদ (১১) : ৪৫, ৪৬, ৪৭ মুসলিম উম্মাহর কোনো ফকীহ বা আলেমেরএ বিষয়ে ভিন্ন মত নেই।-আলমাজমূ ৫/১২০ সুতরাং কোনোক্রমেই কাফের, মুশরিক বাবে-দ্বীন মুরতাদের জন্য দুআ করা বা দুআরজন্য অনুরোধ করা যাবে না। এমন দুআকবুলের কোনো সম্ভাবনা তো নেই-ই; বরংদুআকারী এবং তাকে অনুরোধকারী উল্টোহারাম কাজ করার গুনাহয় লিপ্ত হবে। কেউযদি না জেনে বা না বুঝে এমনটি করে ফেলেতবে অবিলম্বে আল্লাহর দরবারে তওবা-ইস্তিগফার করে নিবে।