পারমাণবিক বোমার জনক কে?

ব্রিটেনের ক্যালেন্ডার হল হয় বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র।

নিউক্লিয়ার ফিসন (বিভাজন) পদ্ধতিতে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে সর্বাধিক পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

পৃথিবীর দ্বিতীয় পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র ব্রিটেনের ক্যালডার হলে । ১৯৫৬ সালে স্থাপিত হয় ।

পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।

পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় – ফিশন পদ্ধতিতে।

মৌলের পারমাণবিক ভরকে ভিত্তি ধরে মৌলসমূহকে সাজালে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মাবলম্বী মৌল একই শ্রেণিতে আসে। যেমন - পটাসিয়ামের পারমাণবিক ভর (39.1) আর্গনের (39.9) চেয়ে কম। সুতরাং সেক্ষেত্রে পটাসিয়ামের স্থান আর্গনের আগে...

পরমাণুতে ইলেকট্রনের ধাপান্তরের ফলে শক্তি শোষিত বা বিকিরিত হয়। এই শক্তি শোষণের বা বিকিরণের ফলে যে বর্ণালির উদ্ভব হয় তাকে পারমাণবিক বর্ণালি বলে।

কোনো পরমাণুর নিউক্লিয়াসের কেন্দ্র ও এর সর্ববহিঃস্থ ইলেকট্রন স্তরের মধ্যবর্তী দূরত্বকে পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বলে।

কোনো মৌলের পরমাণুর নিউক্লিয়াসে বিদ্যমান প্রোটন সংখ্যাকে ঐ মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা বলে। পারমাণবিক সংখ্যার সাহায্য মৌলের প্রোটন সংখ্যা ও ইলেকট্রন সংখ্যা জানা যায়। সুতরাং অক্সিজেনের পারমাণবিক সংখ্যা ৮ বলতে বোঝায়...