যেসব সংস্কৃত শব্দ কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে, সেগুলোকে বলা হয় অর্ধ-তৎসম শব্দ। যেমন: জ্যোৎস্না>জ্যোছনা, শ্রাদ্ধ >ছেরাদ্দ, গৃহিণী>গিন্নী, বৈষ্ণব>বোষ্টম, কুৎসিত>কুচ্ছিত।
যে সব শব্দ সংস্কৃত থেকে উৎপত্তি কিন্তু উচ্চারণে ও বানানে পরিবর্তিত হয়ে তাদের মূল রূপ (সংস্কৃত) বিশুদ্ধ রাখতে পারেনি,সেগুলোকে অর্ধ-তৎসম শব্দ বলে। যেমন: চন্দ্র>চন্দর,গৃহিনী>গিন্নি,প্রণাম>পেন্নাম ইত্যাদি।
দৈনন্দিন জীবনে মেধাবী এবং প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন কাউকে প্রায়শই আইনস্টাইনের সাথে তুলনা করে সম্বোধন করা হয়। তাই এটি প্রতিভা শব্দের সমার্থক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
আমরা জানি, -টাইপ অর্ধ-পরিবাহীতে অতিরিক্ত কিছু ইলেকট্রন থাকে। কিন্ত এই অতিরিক্ত ইলেকট্রন সরবরাহ করে দাতা পরমাণু। এই ইলেকট্রনগুলো মুক্তভাবে চলাচল করতে পারলেও দাতা পরমাণু ইলেকট্রন দান করে ধনাত্মকভাবে আহিত থাকে।...
অর্ধ-পরিবাহীকে তাপ দিলে পরিবাহীর ন্যায় আচরণ করে। কারণ আমরা জানি, পরিবাহীতা রোধের ব্যস্তানুপাতিক। কাজেই, তাপমাত্রা বাড়লে অর্ধপরিবাহীর রোধ হ্রাস পাবে। এর কারণ হলো তাপমাত্রা বাড়ালে অতিরিক্ত শক্তি পাওয়ায় অণু পরমাণুগুলোর...
সাধারণ তাপমাত্রায় বিশুদ্ধ অর্ধপরিবাহীতে আধান বাহকের সংখ্যা খুবই কম থাকে বলে এর তড়িৎ পরিবাহীতা কম থাকে। ডোপিং করলে অর্ধপরিবাহীতে হোলের সংখ্যা বা মুক্ত ইলেকট্রনের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এজন্য ডোপিং করলে...
তৎসম শব্দের উদাহরণ। চন্দ্র, হস্ত, অদ্য,সন্ধ্যা,কর্ম,ধর্ম,ক্ষতি,গৃহ,গুণী,ঘৃত,চর্ম,জয়,নদী,নৃত্য,পর্বত,মুক্তি,শক্তি, ভক্তি,গমন,ভ্রাতা,পঙ্কজ,মনুষ্য,শয়ন,সূর্য,মাতা,রবি,ভোজন ইত্যাদি
১। প্রমিত বাংলা বানানের নিয়মানুযায়ী ঈ ঊ ঋ এবং এ তিনটি বর্ণের কারচিহ্ন যুক্ত শব্দই তৎসম শব্দ। ২। মূর্ধন্য- ণ যুক্ত সব শব্দ তৎসম শব্দ। ৩। যে শব্দের পূর্বে প্র,...