প্রাকৃতিক বা ভৌগোলিক পরিবেশ কাকে বলে?

ব্যবসায়ের সেসব বহিঃপারিপার্শ্বিক অবস্থাকে বোঝায়, যেগুলো ব্যবসায় বা ফার্মের প্রবর্তন ও কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে তাকে ব্যবসায়িক পরিবেশ বলে।

যে প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক পারিপার্শ্বিকতার মধ্যে একটা অঞ্চলের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে ওঠে, তাকে ব্যবসায় পরিবেশ বলে।

ধর্মীয় বিশ্বাস, ধর্মীয় অনুশাসন ও আচার-আচরণ থেকে কোনো সমাজের অভ্যন্তরে যে পারিপার্শ্বিকতার সৃষ্টি হয়, তাকে ধর্মীয় পরিবেশ বলে।

একটা সমাজের অভ্যন্তরে দীর্ঘদিনে মানুষের মাঝে কিছু ধারণা, বিশ্বাস, মূল্যবোধ ও আচরণের ভাবধারা গড়ে ওঠে- যার সম্মিলনে সৃষ্ট পরিবেশকে সাংস্কৃতিক পরিবেশ বলে।

যে প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক পারিপার্শ্বিকতার মধ্যে একটা অঞ্চলের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানসমূহ গড়ে ওঠে তাকে ব্যবসায় পরিবেশ বলে।

দেশী ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পাস করা বিভিন্ন আইনের সমন্বয়ে একটা দেশে যে পরিমাণ পরিবেশের জন্ম নেয় তাকে আইনগত পরিবেশ বলে।

শব্দ, বায়ু, পানি, মাটি ইত্যাদির দূষণ থেকে পরিবেশ সুরক্ষাকেই পরিবেশ সংরক্ষণ বলে।

প্রাকৃতিক উপায়ে অনিষিক্ত ডিম্বাণু হতে অপত্য সৃষ্টির পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক অপুংজনি বা প্রাকৃতিক পারথেনোজেনেসিস বলে । কাকমাছি , তামাক প্রভৃতি উদ্ভিদ এবং মৌমাছি , বােলতা , রটিফার প্রভৃতি প্রাণীতে প্রাকৃতিক অপুংজনি...

প্রাকৃতিক পরিবেশ বলতে বোঝায় প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদান নিয়ে গঠিত পরিবেশ।যেমনঃ মাটি , পানি , বাতাস , তাপ , আলো ইত্যাদি।আর আর সমাজিক পারিবেশ বলতে বোঝায় মানুষের সৃষ্ট উপাদান নিয়ে গঠিত...

প্রাকৃতিক জড় ও জীব উপাদান নিয়ে যে পরিবেশ তাকে ভৌত বা প্রাকৃতিক পরিবেশ বলে।