Answered Oct 29, 2021
একটি সম্পত্তির ক্রয়মূল্য ও এর পুঞ্জিভূত অবচয় পার্থক্য কে বহিমূল্য বলা হয়।
অবচয় অবলোপন ও শূন্যীকরণ প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয় চলমান প্রতিষ্ঠান ধারণা অনুযায়ী।
অনেক প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সম্পত্তি হতে অবচয় বাদ না দিয়ে অবচয়ের জন্য একটি তহবিল সৃষ্টি করে, যার দ্বারা সম্পত্তি অকেজো হলে পড়ে ওই তহবিলের সাহায্যে সম্পত্তি ক্রয় করে...
রেওয়ামিল প্রস্তুতে অবচয় সঞ্চিতি হিসাব এর ব্যালেন্স ক্রেডিট পাশে দেখানো হয়।
অবচয় ধার্যের কারন গুলোকে প্রধানত 2টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়।
সম্পত্তির ব্যবহৃত মূল্যকে অবচয় বলে।
অবচয় হিসাব স্থানান্তরিত হয় আয় বিবরণীতে।
অবচয় নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে বর্ষ সংখ্যার সমষ্টি পদ্ধতিকে বর্ধিষ্ণু পদ্ধতি বলা হয়।
কাজের একক পদ্ধতিতে অবচয় নির্ণয় করার সময় অবচয়ের হার বিবেচিত হয় না।
পুঞ্জিভূত-অবচয়-যন্ত্রপাতি বিপরীত ধরনের সম্পত্তি।
যদি বিক্রয়মূল্য < ক্রয়মূল্য হয় তাহলে মোট ক্ষতি হবে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন