নিউটনের গতিবিষয়ক কোন সূত্রকে জড়তার সূত্র বলা হয়?

কোনো নির্দিষ্ট সরলরেখা থেকে কোনো দৃঢ় বস্তুর প্রত্যেকটি কণার লম্ব দূরত্বের বর্গ এবং এদের প্রত্যেকের ভরের গুণফলের সমষ্টিকে ঐ সরলরেখার সাপেক্ষে বস্তুর জড়তার ভ্রামক বলে।

সূর্যের চারদিকে ঘূর্ণায়মান বস্তুসমূহ কেপলারের গ্রহীয় গতির সূত্র মেনে চলে।

ফরাসি বিজ্ঞানী চার্লস 1787 খ্রিস্টাব্দে এবং গে- লুসাক 1802 খ্রিস্টাব্দে স্বতন্ত্রভাবে গ্যাসের আয়তনের সাথে তাপমাত্রার সম্পর্ক আবিষ্কার করেন। একে চার্লসের সূত্র বা গে-লুসাকের সূত্র বলে।

নিউটন প্রদত্ত যে সূত্র থেকে বলের সংজ্ঞা পাওয়া যায়- গতির প্রথম সূত্র থেকে ।

এ মহাবিশ্বের যে কোনো দুটি বস্তুকণা পরস্পরকে আকর্ষণ করে। এ আকর্ষণকে মহাকর্ষ বলে। এ আকর্ষণ সম্পর্কে নিউটনের একটি সূত্র আছে, একে নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র বলে। সূত্র : “মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণা একে...

i) কুলম্বের সূত্রটি কেবলমাত্র বিন্দু আধানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য । অর্থাৎ তড়িদাহিত বস্তুগুলির আকার তাদের অন্তর্বর্তী দূরত্বের তুলনায় নগন্য হলেই কুলম্বের সূত্র প্রয়োগ করা যায় । ii) কুলম্বের সূত্র স্থির তড়িদাধানের...

নিউটনের প্রথম সূত্র: বাহ্যিক কোন বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু স্থির এবং গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে সরল চলতে থাকে।

নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র: কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।

তৃতীয় সূত্র: প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে।

দ্বিতীয় সূত্র: কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।