Answered Oct 28, 2021
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থে চর্যার নামটি চর্যাপদ হিসেবে ব্যবহার করেছেন।
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ৬ ডিসেম্বর ১৮৫৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
চর্যার পদগুলো আবিস্কৃত হয়েছে নেপাল থেকে।
ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়
আলো আধারি ভাষা।
ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ও রাহুল সাংকৃত্যায়ন চর্যার রচনাকাল খ্রিস্টীয় অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী বলে মতপ্রকাশ করেছেন।
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যার মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ পদ পেয়েছিলেন।
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যার মোট একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন।
১৮৯৮ সালের দ্বিতীয়বার নেবাল ভ্রমণের সময় তিনি কিছু বৌদ্ধ ধর্মীয় পুঁথিপত্র সংগ্রহ করেন।
বৌদ্ধ লোকাচার ১৮৯৭ সালে সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনি প্রথমবার নেপাল ভ্রমণ করেন।
বাংলায় মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবার আগে বৌদ্ধগণ তাঁদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদের সঙ্গী করে নেপাল, ভুটান ও তিব্বতে পলায়ন করেছিলেন– এই ধারণার বশবর্তী হয়ে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তিনবার নেপাল পরিভ্রমণ করেন।
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ