Answered Oct 28, 2021
গার্লিক এক্সট্রাক্ট থেরাপি- এ চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে ৫০ শতাংশরও বেশি ক্ষেত্রে উপকারিতা পাওয়া গেছে । এ ক্ষেত্রে রসুন থেতলিয়ে এর পুরু স্তর আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করা হয় ।
সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসীরা দ্রব্যের ওজন পরিমাপ পদ্ধতির উদ্ভাবক ছিলেন।
১) ঐতিহাসিক পদ্ধতি, ২) তুলনামূলক পদ্ধতি, ৩) পরিসংখ্যান পদ্ধতি, ৪) জরিপ পদ্ধতি।
ষাটকিয়া পদ্ধতির সংখ্যা গণনার নিয়ম প্রাচীন ব্যাবলিনীয়রা প্রথম আবিষ্কার করে।
রোজ কলার খোসা আঁচিলের উপর ঘষলে ফল পাবেন।
ইনফ্রা রেড কোয়াগুলেটার- এক্ষেত্রে অবলোহিত রশ্মির সাহায্যে আক্রান্ত কোষের চিকিৎসা করা হয় ৷ এটি কম ব্যয়বহুল চিকিৎসা ৷
আঁচিলের জন্য একজন চর্মরোগবিশেষজ্ঞ স্যালিসিলিক এসিড সমৃদ্ধ ওষুধ প্রস্তাব করতে পারেন ।তাই আঁচিলের জন্য এই ঔষধ খাওয়া হয়।
এইচ পি ভিথাক ধরন-৬ এবং ১১, ৯০% যৌনাঙ্গের আঁচিল এর জন্য দায়ী ।
ভাসা জাল পদ্ধতির মাধ্যমে পিলেজিক মাছ ধরা হয়।
মূলধন ফেরত আসার সময় জানা যায় পে ব্যাক পদ্ধতির মাধ্যমে।
-জীবের ক্ষতিকারক জিনকে অপসারণ করে সুস্থ জিন প্রতিস্থাপনকে বলে জিন থেরাপি।
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ