Answered Oct 28, 2021
মৃত্তিকা স্তরে রন্ধ্রের মাধ্যমে জল প্রবেশ করার ক্ষমতা কে মৃত্তিকার প্রবেশ্যতা বলা হয়।
আমরা হাঁটার সময় মাটির ভেতর ঢুকে যাই না মাটির প্রতিক্রিয়া বলের কারণে। মাটির ওপর দিয়ে আমরা যখন হাঁটি, তখন মাটিতে বল প্রয়োগ করি, যাকে বলে ক্রিয়া বল। এ বল প্রয়োগের...
সিডকা পোকা একটানা ১৭ বছর মাটির নিচে ঘুমায়।
জৈব পদার্থ মাটির আবদ্ধকরণ পদার্থ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
মাটির যেসব বৈশিষ্ট্যকে চোখে দেখা যায় বা অনুভব করা যায়, তাদের মাটির ভৌত ধর্ম বলে। যেমন গ্রথন, গঠন।
মৃত্তিকা গঠনকারী কণাগুলি পরস্পর সংযুক্ত হয়ে যে সুস্পষ্ট জ্যামিতিক আকারে বিন্যাস সৃষ্টি করে তাকে মৃত্তিকার গঠন বলে।
নির্দিষ্ট আয়তনের মাটি ছিদ্রের মধ্যে যে পরিমাণ জল ধরে রাখতে পারে, সেই পরিমাণকে মাটির জল ধারণ ক্ষমতা বলে।
মৃত্তিকা রন্ধের মধ্যে জলের উপস্থিতি অর্থাৎ জলসিক্ত অবস্থাকে মাটির আর্দ্রতা বলে।
মাটির কাদা কণাগুলির পারস্পরিক আকর্ষণ করে ধরে রাখার ক্ষমতা বা প্রবণতাকে মাটির সংশক্তি বলা হয়।
মাটির পৃষ্ঠদেশে জল লেগে থাকার প্রবণতা বা ক্ষমতাকে মাটির আসঞ্জন বলা হয়।
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। আপনার মাঝে যে কথা বলে সেই আপনার মন। আপনার ভাবনার মাঝে আপনার মন লুকিয়ে আছে। আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি।
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ