ম্মুখ তরঙ্গ বা সোয়াশ কাকে বলে?

যে তরঙ্গ মাধ্যমের কণাগুলোর কম্পনের দিকের সাথে সমকোণে অগ্রসর হয় সেটাই অণুপ্রস্থ তরঙ্গ (Transverse wave)। একে আড় তরঙ্গ বলা হয়। পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি অনুপ্রস্থ তরঙ্গের উদাহরণ।

জড় মাধ্যমের কণার আন্দোলনের ফলে যে তরঙ্গ সৃষ্টি হয়, তাকে যান্ত্রিক তরঙ্গ বলে।

তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ সুতার মধ্যে দিয়ে সঞ্চারিত তরঙ্গ।

শব্দ তরঙ্গ তরল, কঠিন ও বায়বীয় মাধ্যম দিয়ে সঞ্চারিত যান্ত্রিক তরঙ্গ।

ভূমিকম্প বা বিস্ফোরণজনিত কারণে পৃথিবীর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত তরঙ্গকে, ভূমিকম্পীয় তরঙ্গ বলে।

কোনো বস্তু মাধ্যমের সাহায্য ছাড়াই যে তরঙ্গের অস্তিত্ব্ব ও সঞ্চালন ঘটে তাকে তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ বলে। উদাহরণ—আলোক তরঙ্গ, রেডিও ও টেলিভিশন তরঙ্গ, এক্স-রে, রাডার তরঙ্গ ইত্যাদি। উত্তর

মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রে আন্দোলনজনিত কারণে উদ্ভূত তরঙ্গকে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ বলে।

যে জড় মাধ্যম দ্বারা তরঙ্গ সঞ্চারিত হয় তাকে তরঙ্গ মাধ্যম বলে ।

ঊর্ধ্ব ট্রপোস্ফিয়ারের  দ্রুত গতির পশ্চিমা জেটবায়ুতে যে অতি বৃহৎ আকৃতির তরঙ্গ সৃষ্টি হয় তাকে রসবি তরঙ্গ বলে।  

 যে সমুদ্রতরঙ্গের সোয়াশ অপেক্ষা ব্যাকওয়াশ শক্তিশালী এবং যা উপকূল ভাগের ক্ষয় ঘটায়, তাকে বিনাশকারী তরঙ্গ বলে।