করোনা পরীক্ষায় কোন পরীক্ষার পদ্ধতি সহজ ও কম সময় সাপেক্ষ?

পরস্পর নির্ভরশীল যে যোজকগুলো একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হয় তাদের সাপেক্ষ যোজক বলে। যেমন– যদি টাকা দাও তবে কাজ হবে।

করোনা ভাইরাসের লক্ষণ প্রকাশ পেতে ১৪ দিন সময় লাগতে পারে। এটাকে ইনকিউবেশন পিরিয়ড় বা সুপ্তিকাল বলে।

করোনা করোনা ভাইরাসের জন্য মুখে হাত দেয়া যাবে না. কারণ- এতে হাত থেকে মুখে গিয়ে ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে।

আমাদের দেশে করোনা ভাইরাসে পুরুষদের মৃত্যুর হার বেশি।

যে প্রতীক বর্তমানে আমরা ব্যবহার করি থাকি, তাকে বলা হয় আরবি সংখ্যালিখন পদ্ধতি অথবা হিন্দু-আরবি সংখ্যালিখন পদ্ধতি।

এসএসসি ও দাখিল পর্যায়ে পরীক্ষায় প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় ২০০১ সালে।

আসলে নকল করে ক্ষতি।তাও আপনাকে বলছি যে নকল করতে চাইলে বোর্ড এর ভেতরে অনেক জায়গা থাকে সেখানে লিখে নিয়ে গেলে ধরা পড়ার চান্স নাই।বোর্ড টাতে অনেক জায়গা থাকায় অনেক কিছু...

1..মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে 2..হাতের লেখা সুন্দর করত হবে 3..প্রশ্ন ভাল করে পড়ে উত্তর দিতে হবে 4..কাটাছেড়া করা যাবেনা 5..স্পষ্ট বা গুছিয়ে উত্তর লিখতে হবে 6..প্রয়োজনে না বুঝলে শিক্ষকের সাহায্য...

ভালো রেজাল্ট করতে হলে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ সহকারে প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে,অনেক পরিশ্রম করতে হবে। মোবাইল,কম্পিউটার এসব কিছু দিনের জন্য ব্যবহার করা বন্ধ করুন।