Answered Oct 28, 2021
সূর্য অপেক্ষা পৃথিবীর উপর চন্দ্রের আকর্ষণ শক্তি প্রায় -দ্বিগুণ
যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ অবস্থান করে হয় সূর্যগ্রহণ
কোনো ত্রিভুজের একটি কোণ অপর একটি কোণ অপেক্ষা বৃহত্তর হলে, বৃহত্তর কোণের বিপরীত বাহু ক্ষুদ্রতর কোণের বিপরীত বাহু অপেক্ষা বৃহত্তর হবে।
যে বস্তুর ভর যত বেশি, তার মধ্যাকর্ষণ শক্তিও ততই বেশি। সে কারণেই চাঁদ পৃথিবীর চেয়ে ছোট ও তার ভর কম হওয়ায় পৃথিবীর চেয়ে চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কম।
বিশ্বের শক্তি উৎপাদনের প্রায় 86 শতাংশ যোগান দেয় প্রচলিত শক্তি।
পৃথিবীর বৃহত্তম ভূতাপ শক্তি কেন্দ্র মার্কিন যুক্তরাষ্টের ক্যালিফোর্ণিয়ার মায়াকামাস পর্বতের গাইজার অঞ্চলে অবস্থিত।
পৃথিবীর প্রথম ভূ তাপ শক্তি কেন্দ্র স্থাপিত ১৯১১ সালে ইতালির লারদেরেল্লা অঞ্চলে।
সকল পদার্থই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই কণাগুলাে একে অপরকে আকর্ষণ করে যাকে আন্তঃকণা আকর্ষণ শক্তি বলা হয়।
প্রত্যেক বস্তুর মধ্যে একটা সহজাত শক্তি নিহিত থাকে, যা কাজ সম্পাদন করতে পারে যা অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। বস্তুর অভ্যন্তরস্থ অণু, পরমাণু ও মৌলিক কণাসমূহের রৈখিক গতি, স্পন্দন গতি...
সূর্য এবং পৃথিবী দুটোই ঘুরে।
আনবিক শক্তি সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় সূর্যে অনবরত হাইড্রোজেন থেকে হিলিয়াম এবং হিলিয়াম থেকে শক্তি তৈরি হচ্ছে।আর এই শক্তি পৃথিবীকে আলোকিত করার জন্যই আসে ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন