পাশাপাশি অবস্থিত দুটি উৎস থেকে নির্গত সমান কম্পাঙ্ক ও বিস্তারের দুটি আলোক তরঙ্গের উপরিপাতনের ফলে পর্যায়ক্রমে উজ্জ্বল ও অন্ধকার অবস্থার সৃষ্টি হওয়াকে আলোর ব্যতিচার বলে।
দুটি সুসঙ্গত উৎস থেকে নিঃসৃত দুটি আলোক তরঙ্গের উপরিপাতনের ফলে কোনো বিন্দুর আলোক তীব্রতা বৃদ্ধি পায় আবার কোনো বিন্দুর তীব্রতা হ্রাস পায়। এর ফলে কোনো তলে পর্যায়ক্রমে আলোকোজ্জ্বল ও অন্ধকার...
সমান কম্পাঙ্ক ও বিস্তারের দুটি আলোক তরঙ্গের উপরিপাতনের ফলে ব্যতিচার সৃষ্টি হয়। ফল কোনো তলে বা পর্দায় অনেকগুলো পরস্পর সমান্তরাল উজ্জ্বল ও অন্ধকার রেখা পাওয়া যায়। এই উজ্জ্বল ও অন্ধকার...
বিভিন্ন কম্পাঙ্কের সমজাতীয় দুটি তরঙ্গের যুগপৎ উপরিপাতনে যে ব্যতিচার সৃষ্টি হয় তাকে কালিক ব্যতিচার বলে। এরূপ ব্যতিচারের ফলে মাধ্যমের যেকোনো নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর গঠনমূলক ও ধ্বংসাত্মক ব্যতিচার...
কোনও আলোক উৎসকে যদি জ্যামিতিক বিন্দু হিসাবে ধরা হয়, তবে তাকে আলোর বিন্দু উৎস বলে। স্বপ্রভ বস্তুর প্রত্যেক বিন্দু থেকেই চারিদিকে আলো বিকীর্ণ হয়। কিন্তু ষলোচনার সুবিধার জন্য এই আলোক...