এক্সরে এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য কত মিটার?

এক্সরে করলে অনেক সময় ইনফেকশন থেকে একে আলাদা করা কঠিন হয়ে যায় এজন্য বায়োপসি করে এই রোগের উপস্থিতি নিশ্চিত করা লাগতে পারে।

বাত রোগে এক্সরে করলে হাড়ে পরিবর্তন ধরা পড়ে ।

এক্সরে উৎপাদন টার্গেট হিসেবে ব্যবহৃত হয় প্লাটিনাম, মলিবডিনাম ইত্যাদি।

আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য যতকম হবে, তার বিক্ষেপণ তত বেশি হবে।

এক্সরে টিউবে অ্যানোড ও ক্যাথোডের ভোল্টেজ পার্থক্য 100000 ভোল্ট

এক্সরে টিউবের ক্যাথোডে টাংস্টেন ধাতুর কুন্ডলীকে বলে ফিলামেন্ট

এক্সরে আবিষ্কৃত হয় ১৮৮৫ সালে

তরঙ্গের ওপর অবস্থিত পর পর দুটি সমদশা সম্পন্ন কণার মধ্যবর্তী দূরত্বকে তরঙ্গদৈর্ঘ্য বলে।

এক্সরে যন্ত্রে প্রযুক্ত বিভব পার্থক্য বেশি হলে যে এক্সরে পাওয়া যায় অর্থাৎ যে এক্সরের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অপেক্ষাকৃত কম ও ভেদনক্ষমতা বেশি তাকে কঠিন এক্সরে (Hard X-ray) বলে।

তারা একে অন্যের সাথে কখনো-ই মিলিত হবে না।