Answered Oct 28, 2021
‘শক্তিসাম্য কথাটা পদার্থ বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, অর্থশাস্ত্র সমাজবিদ্যা ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয় মতটি দিয়েছেন - মর্গেন থু।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অনুষদ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে।
যার ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে তাকে পদার্থ বলে। খালি চোখে দেখা যায় না এমন সূক্ষ্ম কণা দিয়ে পদার্থ তৈরি।
ধাতু নিষ্কাশনে পাথুরে পদার্থ অপসারণে যে পদার্থ ব্যবহৃত হয় তাকে বিগালক বলে
জৈব পদার্থ মাটির আবদ্ধকরণ পদার্থ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বিজ্ঞান সুখের বিজ্ঞান থেকে শুরু করে মৃত্যু উদ্বেগ পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নানাবিধ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করতে পারে।
পদার্থ ও বিজ্ঞান দুটি সংস্কৃত শব্দ নিয়ে এটি গঠিত।
যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় একের অধিক পদার্থ একত্রিত হয়ে সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী নতুন রাসায়নিক পদার্থ তৈরি করে তখন তাকে সংযোজন বিক্রিয়া বলে ।
রেচন পদার্থ ছাড়া ও মূত্রে ইউরোক্রোম নামে এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ উপস্থিত থাকে।
বর্তমানে জীববিজ্ঞান আণবিক, কোষীয়, জীবদেহ ও জীবসংগ্রহ - এই চারটি মূল স্তরক্রমে বিভক্ত।
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ