কোন সাহাবীকে রাস্তা দিয়ে চলতে দেখলে শয়তান অন্য রাস্তা দিয়ে চলত?

হাফসা বিনতে ওমর বিন খাত্তাব (রাঃ)কে কুরআনের প্রহরী হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়েছে।

উহুদ যুদ্ধে তীরন্দাজ বাহীনীর নেতৃত্ব দেয়া হয় আবদুল্লাহ বিন জুবাইর আনছারী (রাঃ)কে।

সর্বপ্রথম বায়তুল মালের দায়িত্ব প্রদান করা হয় আবু উবাইদা বিন জার্বাহ (রাঃ)।

আবু বকর (রাঃ) কুরআন একত্রিত করার দায়িত্ব প্রদান করেন যায়েদ বিন ছাবেত (রাঃ)কে।

যে সাহাবীকে সর্বশ্রেষ্ঠ কুরআন পাঠক বলা হত - উবাই বিন কাব (রাঃ)।

২০ বছর বয়স পূর্ণ হওয়ার আগেই একটি যুদ্ধের সেনাপতি নিয়োগ করা হয় উসামা বিন যায়েদ (রাঃ)কে।

আমর বিন জামূহ (রাঃ)। কেননা তিনি খোঁড়া অবস্থায় উহুদ যুদ্ধে অংশ নিয়ে শহীদ হয়েছিলেন।

নবী (সাঃ) ইসলামের প্রথম দূত (শিক্ষক) হিসেবে মদীনায় প্রেরণ করেন মুসআব বিন উমাইর (রাঃ)।

যে সাহাবীকে বলা হত উড়ন্ত শহীদ - জাফার বিন আবী তালেব (রাঃ)।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) গোপন বিষয় জানাতেন হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান (রাঃ)।