Answered Oct 27, 2021
ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে ভাগ করা হয়েছে তিন ভাগে।
মহাবিশ্বের নক্ষত্রগুলোকে তাদের আলোর তীব্রতা অনুসারে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
মাটির বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাংলাদেশকে ত্রিশটি কৃষি পরিবেশ অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে।
যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে।
বনভূমির অবস্থান ও বিস্তৃতি অনুসারে বাংলাদেশের বনাঞ্চলকে প্রধানত পাঁচভাগে ভাগ করা হয়েছে। এভাগগুলো হলো- ১। পাহাড়ি বন ২। সমতলভূমির বন ৩। ম্যানগ্রোভ বন ৪। সামাজিক বন ৫। কৃষি বন
উৎপত্তি অনুসারে বাংলা শব্দসমূহকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন ১. তৎসম শব্দ ২. অর্ধ-তৎসম শব্দ ৩. তদ্ভব শব্দ ৪. দেশি শব্দ ৫. বিদেশি শব্দ।
আয় ব্যয়ের প্রকৃতি অনুসারে লেনদেনগুলোকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। মুনাফাজাতীয় লেনদেন মূলধন জাতীয় লেনদেন।
গ্যাস অনুসন্ধানে বাংলাদেশকে ভাগ করা হয়েছে- ২৩ ব্লকে।
ভূ-প্রাকৃতিক গঠন অনুসারে এশিয়া মহাদেশকে ৫ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
বাংলাদেশকে তিনটি ভূমিকম্পনীয় অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন