যে ব্যঞ্জনকে উচ্চারণ করার সময় বাগযন্ত্রের উচ্চারক অঙ্গ উচ্চারণ স্থানকে স্পর্শ করে শ্বাসবায়ুর গতিপথকে সম্পূর্ণ রুদ্ধ করে এবং শ্বাসবায়ু ঐ বাধা ঠেলে সরিয়ে প্রবাহিত হয় তাকে স্পর্শ ব্যঞ্জন বলে।
প্রতি বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় ব্যঞ্জনকে উচ্চারণ করার সময় এই ধরণের কোনও সুর সৃষ্টি হয় না। কারণ পর্দা দুটিতে বিশেষ কম্পন সৃষ্টি হয় না। তাই বলা যায় এদের উচ্চারণের সময়...
সাধারণ নিয়মে স্বরের উচ্চারণ দীর্ঘায়িত বা প্লুত করা যায়, ব্যঞ্জনের উচ্চারণ দীর্ঘায়িত হয় না। কিন্তু র ও ল ব্যঞ্জনদুটির উচ্চারণকে দীর্ঘায়িত করা যায়। তাই এদের তরল ব্যঞ্জন বলে। এদের তরল...
শব্দমধ্যস্থ্য বা পাশাপাশি অবস্থিত দুটি পৃথক পৃথক ব্যঞ্জন উচ্চারণের সময়ে যখন একে অন্যের প্রভাবে বা উভয়ে উভয়ের প্রভাবে পরিবর্তিত হয়ে দুটি একই ব্যঞ্জনে বা প্রায় সমব্যঞ্জনে পরিণত হয় তখন সেই প্রক্রিয়াকে...