ডোনাল্ড ট্রাম্পকে কেনা চেনে এখন। সবচেয়ে বিতর্কিত ব্যাক্তি বর্তমানের। খুব ঠোঁট কাটা ব্যাক্তি যখন যা মনে আসে সেটাই বলে ফেলে। মুসলিমদের তাড়াবার কথা, মেক্সিকো এর সীমানায় প্রাচীর তোলার কথা, অশেতাঙ্গদের আমেরিকা ছাড়া করার কথা তার মুখে নানান সময় শোনা গিয়েছে। তাই খুব তাড়াতাড়িই তিনি বহু মানুষের চোখের বিষ হয়েগিয়েছেন।   কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প কোনো দিন আসল রাজনীতিবিদ ছিলেন না। তিনি ছিলেন এক শিল্পপতি এবং টেলিভিশন এর ব্যাক্তিত্ব। তবে মাঝে মাঝে বারাক ওবামাকে সমালোচনা করা থেকে থাকতেন না । 2013 সালের দিকে নিজের স্বভাব মতোন তিনি ওবামাকে টুইটারে সমালোচনা করেন। কিন্তু এই সুযোগে রাসেল স্টেনবার্গ নামের একব্যক্তি মজা করতে (আসলে ট্রাম্প কে জ্বালাতে) তাকে বলে যে যদি ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট ওবামার কাজ গুলো পছন্দ না করে তবে তার উচিত প্রেসিডেন্ট হয়ে সেই সব কাজগুলো পরিবর্তন করা। ট্রাম্প এর উত্তরে তাকে সাবধান হতে বলে।এখন সরাসরি 2016 এর নভেম্বর মাসে চলে আসুন । ট্রাম্প এখন পৃথিবীর সবথেকে ক্ষমতাশালী দেশের সবথেকে ক্ষমতাবান ব্যাক্তি। এখন কারোর এই টুইট গুলো চোখে পরে এবং নিমেষে ভাইরাল হয়। ট্রাম্প কে ঘৃণা করার মতন লোকের অভাব নেই তারা বলতে শুরু করে যে রাসেল , ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হাওয়ার জন্য দায়ী। সেই ট্রাম্প উস্কেছে প্রেসিডেন্ট হাওয়ার জন্য। তিনি এরপর মৃত্যুর হুমকি পেতে থাকে এবং ইহুদী হাওয়ার জন্য নানা রকম অপমান পেতে থাকে ট্রাম্প বিরোধীদের কাছ থেকে। অনেকেই মনে করেন এই টুইটটি হল বিশ্বের সবথেকে প্রভাবশালী টুইট যা কিনা বিশ্বের পুরো রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলে দিয়েছে। তবে এই টুইট ট্রাম্প কে কতটা প্রভাবিত করেছিল সেটা বিতর্কের বিষয়। কিন্তু নেটিনজেনরা সেটা মানতে নারাজ। তারা তাদের ভিলেন পেয়ে গিয়েছে।