শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ব্লু-টুথের গঠন ও কার্যপ্রণালী ব্লুটুথ সিস্টেমের মৌলিক উপাদান হলাে পিকোনেট। ব্লুটুথ প্রযুক্তির মাধ্যমে যে নেটওয়ার্ক গঠন করা সম্ভব হয় তার নাম পিকোনেট একটি পিকো-নেট এর আওতায় সর্বোচ্চ ৮ টি যন্ত্রের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। সাধারণত, মােবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি ডিভাইসসমূহের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানে এটি বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত। কিছু পিকোনেটের সমষ্টিকে বলা হয় স্কটারনেট। একটি পিকোনেটে একটি মুহূর্তে কেবলমাত্র একটি মাস্টার নােড এবং সর্বাপেক্ষা সাতটি দাস নােড থাকতে পারে। একটি পিকোনেটে মােট 255 টি দাস নােড থাকলেও সক্রিয় থাকে মাত্র ৭ টি বাকিগুলাে নিষ্ক্রিয় হিসেবে থাকবে। যখন দুটো পাশাপাশি পিকোনেট একটি সাধারণ দাস নােডের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়। তখন এই দাস নােডকে ব্রিজ বা সেতুবন্ধন বলা হয়ে থাকে এবং এই পিকোনেট দুইটিকে একসাথে স্কটারনেট নামে অভিহিত করা হয়। যেকোনাে দাস নােড কেবলমাত্র মাস্টার নােডের সাথেই যােগাযােগ করতে পারে। প্রতি নােডে একটি ছােট অ্যান্টেনা থাকে যা  ব্লুটুথের কার্যপ্রণালি 2.4GHz ব্যান্ডে সিগনাল আদান প্রদান করে থাকে। এখানে মাস্টার নােড বিভিন্ন দাস নােডকে বিভিন্ন টাইম স্লট বরাদ্দ করে এবং সেই মােতাবেক দাস নােডগুলাে ডেটা পাঠায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ