ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড কিধরনের যৌগ?

লোহার আদ্র অক্সাইড কে মরিচা বলা হয়। 

অবস্থান্তর ধাতুসমূহ যৌগ গঠনকালে তাদের সর্বশেষ কক্ষপথের d অরবিটালে ইলেকট্রনের ডিজেনারেশন ঘটে। তাই এদের যৌগসমূহ (সিলিকেটসমূহ) রঙিন হয়। এ কারণে রঙিন কাচ তৈরিতে অবস্থান্তর ধাতুর অক্সাইড ব্যবহার করা হয়।

যে সকল পদার্থ এসিডকে প্রশমিত করে এর বৈশিষ্ট্যসূচক ধর্ম বিলুপ্ত করে তাই ক্ষারক। এ সকল ক্ষারকের যেগুলাে পানিতে দ্রবীভূত হয় তাহাই ক্ষার। কপার অক্সাইড শুধুমাত্র এসিডকে প্রশমিত করে ইহার বৈশিষ্ট্যসূচক...

কঠিন কার্বন ডাই অক্সাইডকে ঊর্ধ্বপাতিত পদার্থ বলা হয় ।

অক্সাইড আকরিক কে ঘন করতে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় ।

জীবাশ্ম জ্বালানি পুড়িয়ে প্রতি বছর 21 দশমিক 3 বিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন করা হয়

উদ্ভিদ ব্যাপন প্রক্রিয়ায় কার্বন-ডাই অক্সাইড গ্রহন করে।

অক্সিজেন অন্য মৌলের সাথে রাসায়নিকভাবে যুক্ত হয়ে যে দ্বি-মৌল যৌগ উৎপন্ন করে তাকে অক্সাইড (Oxide) বলে। অক্সাইডসমূহ অম্লীয়, ক্ষারীয়, উভধর্মী বা নিরপেক্ষ প্রকৃতির হতে পারে। সাধারণত ধাতুর অক্সাইডগুলো ক্ষারীয় এবং অ-ধাতুর অক্সাইডগুলো...

ইস্ট সবাত শ্বসন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন CO2 করে।

নার্ভ, পেশী ও হাড়ের জন্য ম্যাগনেসিয়াম জরুরী। কাগজি মাদাম, হ্যালিবাট মাছ, কালো বিন, পালং শাক, কুমড়া বীজে প্রচুড় ম্যাগনেসিয়াম থাকে।