হাইব্রিড কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ১. অ্যানালগ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সমন্বয়ে মিশ্র প্রযুক্তিতে তৈরি। ২. ইনপুট অ্যানালগ প্রকৃতির এবং আউটপুট ডিজিটাল পদ্ধতির। ৩. বিশেষ বিশেষ কাজে ব্যবহার করা হয়। ৪. গঠন জটিল প্রকৃতির। ৫. তুলনামূলকভাবে দাম বেশি।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
যখন ট্রায়োডের বিভিন্ন তড়িৎদ্বারে প্রয়োগকৃত বিভবসমূহ অপর্যাপ্ত বা ডিসি হয় এবং প্লেট বর্তনীতে কোন ভাররোধ অন্তর্ভুক্ত থাকে না এবং ইনপুটে কোন সিগন্যাল থাকে না, তাকে বলা হয় ।
হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহার : বৈজ্ঞানিক ও কারিগরি বিষয়ের বিভিন্ন জটিল ও কঠিন সমস্যাগুলো এ কম্পিউটারের মাধ্যমে খুব সহজে ও দ্রুতগতিতে সমাধান করা যায়। পরীক্ষাগারে ওষুধের মান নির্ণয়ে, প্রাণী নিয়ে গবেষণায়, পরমাণুর...
হাইব্রিড নেটওয়ার্কের সুবিধা ক্লায়েন্ট-সার্ভার এপ্লিকেশনগুলিকে কেন্দ্রিয়ভাবে রাখা ও ম্যানেজ করা যায়। ইউজাররা নিজ নিজ কম্পিউটারের রিসাের্সে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং তাদের রিসাের্স শেয়ার করতে পারে।
হাইব্রিড আর্কিটেকচার প্রথম দুটি আর্কিটেকচার সবচেয়ে কমন হলেও নেটওয়ার্ক লেয়ার অ্যাপ্লিকেশনে হাইব্রিড আর্কিটেকচার ব্যবহৃত হয়, যা ক্লায়েন্ট সার্ভার এবং পিয়ার-টু-পিয়ার আর্কিটেকচারের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে। এর একটি উদাহরণ হলে Napster ।...
1 Answers
8439 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ