Answered Oct 20, 2021
তেজষ্ক্রিয় পদার্থ থেকে অনবরত যেসকল রশ্মি নির্গত হয় তাদেরকে তেজষ্ক্রিয় রশ্মি বলে।
পুরু লেন্সের মধ্য দিয়ে রশ্মি গমন করলে দুইবার প্রতিসরিত হয়।
অতিবেগুনী রশ্মির তরংদৈর্ঘ্য দৃশ্যমান আলোর তরংদৈর্ঘ্যের চেয়ে কম।আমরা জানি,আলো হচ্ছে ফোটন কণার প্রবাহ এবং এর শক্তির সমীকরণটি হচ্ছে, E=hf=h.c/ λ যেখানে, E=ফোটন কণিকার শক্তি h=প্ল্যাঙ্কের ধ্রুবক c=আলোর বেগ, f=কম্পাঙ্ক এবং λ= তরঙ্গদৈর্ঘ্য...
প্রতিফলকে বাধা পেয়ে যে রশ্মি আগের মাধ্যমে ফিরে আসে তাকে প্রতিফলিত রশ্মি বলে।
আন্তর্জাতিক রশ্মি চিহ্নটি আমেরিকাতে প্রথম ব্যবহৃত হয়েছিল ।
এক্ররশ্মি ক্যানসার কোষ কে ধ্বংস করে
রেডিওথেরাপিতে গামা রশ্মি ব্যাবহার করা হয়
এক্স রশ্নি ভিলহেল্ন কনরাড রন্টজেন আবিষ্কার করে।
তেজষ্ক্রিয় ভাঙ্গনের জন্য দুর্বল নিউক্লিয় বল দায়ী।
তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে নির্গত ধনাত্মক চার্জ বিশিষ্ট ও স্বল্প ভেদনযোগ্যতা বিশিষ্ট রশ্মিকে আলফা রশ্মি বলে।
রঙিন টেলিভিশন থেকে যে ক্ষতিকর রশ্মি বের হয় তাকে গামা রশ্মিবলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন