শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

 প্লেন আকাশে উড়লে ছায়া তো পড়েই, কিন্তু আমাদের দেখার উপযোগী ছায়া তৈরি হয় যদি প্লেনের অবস্থান নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষ হয়।  আলোক উৎস ও বস্তুর অবস্থান স্থির রেখে পর্দা/তলকে পেছনে সরাতে থাকলে (বস্তু ও পর্দার মধ্যকার দূরত্ব বাড়াতে থাকলে) দেখা যায়, পর্দার উপর ছায়ার আকার বাড়তে থাকে, কিন্তু সেই সাথে তা ক্রমাগত অস্পষ্ট ও হাল্কা হতে থাকে। এত গেল সাধারণ তাত্ত্বিক কথা। এজন্য রৌদ্রোজ্জ্বল-মেঘমুক্ত দিনে  প্লেন উড্ডয়ন আরম্ভ করলে যখন ভূমি হতে এর দূরত্ব কম থাকে, তখন ভুমিতে এর সুস্পষ্ট গাঁঢ় ছায়া পড়ে। এরপর প্লেনের উচ্চতা বাড়ার সাথে সাথে এ ছায়া বিকৃত হয়ে বড় হতে থাকে এবং হাল্কা হতে শুরু করে।                                                                                                                                                     এখানেই শেষ নয় !! প্লেনের ছায়া আরো নানাভাবে প্রভাবিত হয়। প্লেন সবসময় সূর্য থেকে সর্বনিম্ন লম্বদূরত্বে থাকে না।তাই অধিকাংশ সময় প্লেনের উপর সূর্যের তীর্যকভাবে পতিত আলোর পরিমাণই বেশি থাকে, যার ফলে প্লেনের ছায়া ভূতলে তীর্যিকভাবে বিস্তৃত হয়ে আরও হালকা হয়ে যায়। উপরন্তু মনে আখা প্রয়োজন, আমাদের ভূপৃষ্ঠ সমতল নায়, বরং গোলকীয়। তাই সমতলে ছায়া যেখানে পড়ার কথা,বাস্তবে সেখানে না পড়ে বহু দূরে গিয়ে  ছায়া অধিক বিস্তৃত ও অস্পষ্ট হয়ে যায়। তাছাড়া অনেকসময় মেঘ, বায়ুমন্ডলীয় আবহাওয়া ইত্যাদি ছায়া তৈরিতে ব্যাঘাত ঘটায়। এজন্য উড়ন্ত প্লেনের (20000-40000ফিট উচ্চতায় থাকাকালীন) ছায়া বেশিরভাগ সময়ই আমাদে্র দেখার উপযুক্ত থাকে না। তবে কোন কোন সময় রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে প্লেনের উপর সূর্যের লম্বভাবে পতিত আলোর পরিমাণ বেশি হলে(সহজ করে বললে দুপুর বেলা যখন সূর্য মাথার উপর থাকে,তখন যদি মাথার উপর দিয়ে প্লেন উড়ে যায় ) ভূতলে প্লেনের সীমিত আকারের স্পষ্ট ছায়া দেখা যাবে। একই কারণে মাঝেমধ্যে রোদেলা মধ্য-দুপুরে ছাদে দাঁড়ালে  চিল/কাক বা বড় কোন পাখির ছায়া আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় ।   

 প্লেন আকাশে উড়লে ছায়া তো পড়েই, কিন্তু আমাদের দেখার উপযোগী ছায়া তৈরি হয় যদি প্লেনের অবস্থান নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষ হয়।  আলোক উৎস ও বস্তুর অবস্থান স্থির রেখে পর্দা/তলকে পেছনে সরাতে থাকলে (বস্তু ও পর্দার মধ্যকার দূরত্ব বাড়াতে থাকলে) দেখা যায়, পর্দার উপর ছায়ার আকার বাড়তে থাকে, কিন্তু সেই সাথে তা ক্রমাগত অস্পষ্ট ও হাল্কা হতে থাকে। এত গেল সাধারণ তাত্ত্বিক কথা। এজন্য রৌদ্রোজ্জ্বল-মেঘমুক্ত দিনে  প্লেন উড্ডয়ন আরম্ভ করলে যখন ভূমি হতে এর দূরত্ব কম থাকে, তখন ভুমিতে এর সুস্পষ্ট গাঁঢ় ছায়া পড়ে(নিচের চিত্রের মত)। এরপর প্লেনের উচ্চতা বাড়ার সাথে সাথে এ ছায়া বিকৃত হয়ে বড় হতে থাকে এবং হাল্কা হতে শুরু করে।                                                                                                                                                          এখানেই শেষ নয় !! প্লেনের ছায়া আরো নানাভাবে প্রভাবিত হয়। প্লেন সবসময় সূর্য থেকে সর্বনিম্ন লম্বদূরত্বে থাকে না।তাই অধিকাংশ সময় প্লেনের উপর সূর্যের তীর্যকভাবে পতিত আলোর পরিমাণই বেশি থাকে, যার ফলে প্লেনের ছায়া ভূতলে তীর্যিকভাবে বিস্তৃত হয়ে আরও হালকা হয়ে যায়। উপরন্তু মনে আখা প্রয়োজন, আমাদের ভূপৃষ্ঠ সমতল নায়, বরং গোলকীয়। তাই সমতলে ছায়া যেখানে পড়ার কথা,বাস্তবে সেখানে না পড়ে বহু দূরে গিয়ে  ছায়া অধিক বিস্তৃত ও অস্পষ্ট হয়ে যায়। তাছাড়া অনেকসময় মেঘ, বায়ুমন্ডলীয় আবহাওয়া ইত্যাদি ছায়া তৈরিতে ব্যাঘাত ঘটায়। এজন্য উড়ন্ত প্লেনের (20000-40000ফিট উচ্চতায় থাকাকালীন) ছায়া বেশিরভাগ সময়ই আমাদে্র দেখার উপযুক্ত থাকে না। তবে কোন কোন সময় রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে প্লেনের উপর সূর্যের লম্বভাবে পতিত আলোর পরিমাণ বেশি হলে(সহজ করে বললে দুপুর বেলা যখন সূর্য মাথার উপর থাকে,তখন যদি মাথার উপর দিয়ে প্লেন উড়ে যায় ) ভূতলে প্লেনের সীমিত আকারের স্পষ্ট ছায়া দেখা যাবে। একই কারণে মাঝেমধ্যে রোদেলা মধ্য-দুপুরে ছাদে দাঁড়ালে  চিল/কাক বা বড় কোন পাখির ছায়া আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় ।