শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ক্রোমোফিল আর এটিই হলো উদ্ভিদ এর কোন অঙ্গের বর্নের জন্য দায়ী। লিউকোপ্লাস্ট বর্নহীনতার জন্য দায়ী আর ক্রোমোপ্লাস্ট বর্নময়তার জন্য দায়ী। এটি ২ প্রকার: ক্লোরোফিল ও ক্রোমোফিল।ক্রোরোফিল সবুজ বর্নের জন্য দায়ী আর বাকি বর্নের জন্য দায়ী ক্রোমোফিল। Anthocyanin নামক পিগমেন্টের উপস্থিতির জন্য ফুল লাল,পিংক,নীল,পার্পেল রঙের হয়ে থাকে। এছাড়াও Flavanoids নামের ক্যামিক্যাল উদ্ভিদের রঙের জন্য দায়ী। অন্যান্য পিগমেন্ট যেমন carotenoid টমাটো ও গাজরে পাওয়া যায় যা প্লাস্টিডকে হলুদ,লাল ও কমলা রঙ দিয়ে থাকে। মনে প্রশ্ন আসা খুবই স্বাভাবিক ফুলের এত সুন্দর গন্ধ কেমনে হয় আবার সব ফুলের গন্ধ একরকম হয়না। আর কেনইবা ফুল সুভাস ছড়ায়(!) পরাগায়নে সাহায্য করার জন্য মৌমাছি সহ অন্যান্য কীট পতঙ্গকে আকর্ষণ করার জন্যই ফুল তার সুবাস ছড়ায়। এই ঘ্রাণ সৃষ্টি হয় বাতাসে ফুলের ছড়ানো বেশ কিছু রাসায়নিকের জটিল সংমিশ্রনের মাধ্যমে। যেমন গোলাপের ক্ষেত্রে rwose oxide(যার ৪টি ভিন্ন ভিন্ন isomar আছে)। লিলির ক্ষেত্রে beta-ocimene ও linalool হচ্ছে সুগন্ধের জন্য প্রধান উপাদান। এছাড়াও ethyl 2-methoxybenzoate ও ফুলের সুন্দর সুবাসের জন্য দায়ী। এজন্যই অনেক ফুল দেখতে একরকমের ও সেগুলোর আকৃতি এবং রঙ এক রকম হলেও কোনো দুটি ফুলের ঘ্রাণ কখনো এক হয় না। এর কারণ হচ্ছে যে-সব রাসায়নিকের সংমিশ্রনে ফুলের ঘ্রাণ সৃষ্টি হয়, সেগুলো বহু বিচিত্র ধরনের এবং সেগুলোয় অনেক ধরনের পরিবর্তন ঘটে ও আলাদা আলাদা।

ক্রোমোফিল আর এটিই হলো উদ্ভিদ এর কোন অঙ্গের বর্নের জন্য দায়ী। লিউকোপ্লাস্ট বর্নহীনতার জন্য দায়ী আর ক্রোমোপ্লাস্ট বর্নময়তার জন্য দায়ী। এটি ২ প্রকার: ক্লোরোফিল ও ক্রোমোফিল।ক্রোরোফিল সবুজ বর্নের জন্য দায়ী আর বাকি বর্নের জন্য দায়ী ক্রোমোফিল। Anthocyanin নামক পিগমেন্টের উপস্থিতির জন্য ফুল লাল,পিংক,নীল,পার্পেল রঙের হয়ে থাকে। এছাড়াও Flavanoids নামের ক্যামিক্যাল উদ্ভিদের রঙের জন্য দায়ী। অন্যান্য পিগমেন্ট যেমন carotenoid টমাটো ও গাজরে পাওয়া যায় যা প্লাস্টিডকে হলুদ,লাল ও কমলা রঙ দিয়ে থাকে। মনে প্রশ্ন আসা খুবই স্বাভাবিক ফুলের এত সুন্দর গন্ধ কেমনে হয় আবার সব ফুলের গন্ধ একরকম হয়না। আর কেনইবা ফুল সুভাস ছড়ায়(!) পরাগায়নে সাহায্য করার জন্য মৌমাছি সহ অন্যান্য কীট পতঙ্গকে আকর্ষণ করার জন্যই ফুল তার সুবাস ছড়ায়। এই ঘ্রাণ সৃষ্টি হয় বাতাসে ফুলের ছড়ানো বেশ কিছু রাসায়নিকের জটিল সংমিশ্রনের মাধ্যমে। যেমন গোলাপের ক্ষেত্রে rwose oxide(যার ৪টি ভিন্ন ভিন্ন isomar আছে)। লিলির ক্ষেত্রে beta-ocimene ও linalool হচ্ছে সুগন্ধের জন্য প্রধান উপাদান। এছাড়াও ethyl 2-methoxybenzoate ও ফুলের সুন্দর সুবাসের জন্য দায়ী। এজন্যই অনেক ফুল দেখতে একরকমের ও সেগুলোর আকৃতি এবং রঙ এক রকম হলেও কোনো দুটি ফুলের ঘ্রাণ কখনো এক হয় না। এর কারণ হচ্ছে যে-সব রাসায়নিকের সংমিশ্রনে ফুলের ঘ্রাণ সৃষ্টি হয়, সেগুলো বহু বিচিত্র ধরনের এবং সেগুলোয় অনেক ধরনের পরিবর্তন ঘটে ও আলাদা আলাদা।