হস্তমৈথুন সম্পর্কে সরাসরি কুরআনে নির্দেশনা নাই।  কুরআনে আছে- এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে। তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভূক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না। অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে সীমালংঘনকারী হবে।— সূরা মুমিনুন, ৫-৭ এতে পরোক্ষো ভাবে হস্তমৈথুন্যের কথা বলা আছে। আমাদের উচিত নিজের যৌনাঙ্গ সঙ্গযত রাখা। বিভিন্ন ফিকাহবিদ দের মতে হস্তমৈথুন্য হারাম।  কুরআনে বার বার স্পষ্ট জিনার বিরুদ্ধে উল্লেখ আছে।  “তোমরা জিনার ধারে কাছেও যেয়ো না: কারণ এটি একটি লজ্জাজনক ও নিকৃষ্ট কর্ম, যা অন্যান্য নিকৃষ্ট কর্মের পথ খুলে দেয়।” — কুরআন, সূরা ১৭ (আল-ইসরা/বনি ইস্রাঈল), আয়াত ৩২ তাদের জন্য দুনিয়ায় ও আখিরাতে উভয়ে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে  ব্যভিচারের দায়ে অভিযুক্ত পুরুষ ও নারী যারা,- তাদের প্রত্যেককে একশত বেত্রাঘাত প্রদান কর: তাদের বিষয়ে করুণা যেন তোমাদেরকে দুর্বল না করে, এমন একটি বিষয়ে যা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত হয়েছে, যদি তোমরা আল্লাহ এবং মহাপ্রলয় দিবসের উপর বিশ্বাস রাখো: এবং বিশ্বাসীদের একদলকে তাদের শাস্তির সাক্ষী করে রাখো। — কুরআন, সূরা ২৪ (আন-নুর), আয়াত ২[১৭] এবার বলা যায় কোনটা কম গুনাহ আর কোনটা বেশি গুনাহ।  আসলে ইসলামে আল্লাহর কোন নির্দেশ পালনে শিথিলতা দেওয়া হয়নি। কোরআন এর অন্তত একটি আয়াত অস্বীকার করলে ঈমান থাকবে না ।   “তোমরা কি আমার কিতাবের কিছু অংশ মান্য করবে এবং কিছু অংশকে প্রত্যাখ্যান করবে? এই যদি তোমাদের অভিপ্রায় হয়ে তবে এর পরিমাণ পার্থিব জীবনে অপমান লাঞ্ছনা ছাড়া আর কি হতে পারে? শুধু তাই নয় পরকালে তোমাদের আরও কঠিন শাস্তির দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে (সুরা বাকারা ৮৫)। সুতারাং ২টা ব্যপারেই যেহেতু কুরআনে হারাম করা হয়েছে ২টাই মানতে হবে। ছোট বড় মনে করে একটা ছেড়ে আরেকটা করা যাবে না।  আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন।

হস্তমৈথুন সম্পর্কে সরাসরি কুরআনে নির্দেশনা নাই।  কুরআনে আছে- এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে। তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভূক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না। অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে সীমালংঘনকারী হবে।— সূরা মুমিনুন, ৫-৭ এতে পরোক্ষো ভাবে হস্তমৈথুন্যের কথা বলা আছে। আমাদের উচিত নিজের যৌনাঙ্গ সঙ্গযত রাখা। বিভিন্ন ফিকাহবিদ দের মতে হস্তমৈথুন্য হারাম।  কুরআনে বার বার স্পষ্ট জিনার বিরুদ্ধে উল্লেখ আছে।  “তোমরা জিনার ধারে কাছেও যেয়ো না: কারণ এটি একটি লজ্জাজনক ও নিকৃষ্ট কর্ম, যা অন্যান্য নিকৃষ্ট কর্মের পথ খুলে দেয়।” — কুরআন, সূরা ১৭ (আল-ইসরা/বনি ইস্রাঈল), আয়াত ৩২ তাদের জন্য দুনিয়ায় ও আখিরাতে উভয়ে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে  ব্যভিচারের দায়ে অভিযুক্ত পুরুষ ও নারী যারা,- তাদের প্রত্যেককে একশত বেত্রাঘাত প্রদান কর: তাদের বিষয়ে করুণা যেন তোমাদেরকে দুর্বল না করে, এমন একটি বিষয়ে যা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত হয়েছে, যদি তোমরা আল্লাহ এবং মহাপ্রলয় দিবসের উপর বিশ্বাস রাখো: এবং বিশ্বাসীদের একদলকে তাদের শাস্তির সাক্ষী করে রাখো। — কুরআন, সূরা ২৪ (আন-নুর), আয়াত ২[১৭] এবার বলা যায় কোনটা কম গুনাহ আর কোনটা বেশি গুনাহ।  আসলে ইসলামে আল্লাহর কোন নির্দেশ পালনে শিথিলতা দেওয়া হয়নি। কোরআন এর অন্তত একটি আয়াত অস্বীকার করলে ঈমান থাকবে না ।   “তোমরা কি আমার কিতাবের কিছু অংশ মান্য করবে এবং কিছু অংশকে প্রত্যাখ্যান করবে? এই যদি তোমাদের অভিপ্রায় হয়ে তবে ‍এর পরিমাণ পার্থিব জীবনে অপমান লাঞ্ছনা ছাড়া আর কি হতে পারে? শুধু তাই নয় পরকালে তোমাদের আরও কঠিন শাস্তির দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে (সুরা বাকারা ৮৫)। সুতারাং ২টা ব্যপারেই যেহেতু কুরআনে হারাম করা হয়েছে ২টাই মানতে হবে। ছোট বড় মনে করে একটা ছেড়ে আরেকটা করা যাবে না।  আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন। আমিন