আমার মনে হয় - জীবনে সব সময় সেফ খেলা, বা সেফ থাকা ঠিক না, কখন কখন অন্যদের বা সমাজের বাহিরে গিয়ে নিজেকে দেখা উচিত। সমাজ মানুষ কে নিয়ন্ত্রন করবে এর চেয়ে অনেক বেশি উওম মানুষ ই সমাজ কে নিয়ন্ত্রন করুন - কেননা আজ না হউক কাল মানুষ নিজের জন্য আর সমাজ কে তোয়াক্কা করবেন - স্পেশালি সমাজের কিছু জোর বাধা নিয়ম - যা সর্বদা মানুষকে আফসোস ই করায়৷ আমি বলছি না সমাজে র সব নিয়ম ভালো বা খারাপ! আমি বিশ্বাস করি আমি সমাজের গোলাম না৷
এবার আসি পরিবারের কখা - ধর্ম মতে এখানে কোন বাধা নেই - তার মানে এটা বৈধ। হয়ত কিছু লোক সামাজিক রিতি নিতি মেনে বাধা দিবে - বলবে যে আত্নীয়তার ভেতরে আর আত্নীয়তার দরকার নেই- , তোর কি লজ্জা সরম নেই, আর এই সবের পর যদি আপনি মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে দেখবেন যে সেই সমাজের কথা ই বলবে, যে সমাজে কিভাবে মুখ দেখাব, মানুষ কি বলবে, সমাজে ৫ জনের সাথে কিভাবে চলব এই সব আর কি৷ **
তার মানে জেনে কিংবা না জেনে সকলে কোন না কোন ভাবে সমাজের কাছে গোলাম, আমার মনে হয় - আমাদের সমাজের কাছে গোলাম হওয়ার দরকার আছে?? কারন এখানে তো ভুল কিছু করছি না, একে অপরকে ভালোবাসি, আর আমাদের ভালোবাসার মূল্যয়ন করা উচিত!
সমাজ নিয়া চিন্তা করার কোন দরকার নেই, আমার টা আমার মত জানে, আমার পরিবার জানে আমি ভালো করছি না খারাপ করছি৷
২ জন বিশ্বাস রাখুন - প্রাপ্ত বয়স্ক হলে , আর রোজগার করার ক্ষমতা থাকলে বাবা - মার সাথে কথা বলুন - তাদের কে মনের কথা খুলে বলুন - তাদের কে বুঝা যে " আপনি তাদের খুশি চান - আমার মনে হয় বাবা - মা ও আপনার খুশি চাইবে - কেননা বাবা - মা র সবচেয়ে বড় পাওয়া ই হল সন্তানের খুশি। ফুপুর পরিবারের সাথে কথা বলুন - নিজে না বাবা মাকে দিয়ে - তবে চেষ্টা করবেন বাকি লোকদের যত কম ইনভল্ব করা যায়। যদি মেয়ের পরিবার না মানে - নিজে ও াকথা বলার চেষ্টা করবেন - মেয়ে কে দিয়ে জোর করাবেন না - কেননা - সেটা মেয়ের ও মেয়ের চরিত্রের জন্য খুব বেশি সামঞ্জস্য পূর্ন নয়৷ বিশ্বাস রাখবেন ও নিজেকে তাদের যোগ্য করে তুলবেন - ঠিক হয়ে যাবে৷
ভাই নিজের জিবন - এত মানুষের কর দেওয়ার সময় নাই - কারে কর - সম্মান দিতাছেন - মরলে জানাজায় আসব কিনা সন্দেহ - আর যদি এই আপনি ই ভালো কিছু করেন তাহলে দেখবেন আপনি ই অনেক র " ভালোর উদাহরণ " হয়ে যাবেন৷
বি দ্র; মনের কথা বললাম - কোন ফিল্টার ছাড়া৷