প্রথম কথাই হল, ঔষধ খেয়ে মোটা হওয়াটা মোটেই কোন স্বাস্থ্যকর প্রক্রিয়া নয়। মূলত স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ খেয়ে মানুষ মোটা হয়, কিন্তু এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ব্যাপক ও দীর্ঘমেয়াদি। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া থেকে শুরু করে বন্ধ্যাত্ব পর্যন্ত হতে পারে নিয়মের বাইরে স্টেরয়েড সেবনের ফলাফল। এমনকি বাজারে মোটা হবার জন্য যেসব টনিক বা টোটকা পাওয়া যায় সেসবে স্টেরয়েড এবং বিভিন্ন হরমোন মেশান থাকে। তাই এসব সেবন করাও অনুচিত। এখন তাহলে মোটা হওয়ার উপায় কি?।এজন্য BMI chart নামের একটি চার্ট আপনি ইন্টারনেটে খুঁজে পাবেন। সেই চার্টে কত উচ্চতার জন্য ওজন কতটুকু হওয়া উচিত তা লেখা আছে। আর মোটা হওয়ার সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর উপায় হল খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন। বেশি করে শর্করা এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া। তিনবেলার খাবারে বেশি করে ডিম- আলু_ মাছ - মাংস রাখবেন। মাখন দিয়ে রুটি, ঘি জাতীয় ভারি খাবার বেশি করে খেতে পারেন। যদি একবারে বেশি খেতে না পারেন, তবে দিনের খাবারকে অনেকগুলো ভাগে ভাগ করে বারবার খেতে পারেন। খাবারের তালিকায় বিভিন্ন ফলের মিক্সড জুস ( যেমন: আপেল, কলা আমের মিশ্রন) রাখতে পারেন। সকালে বিকেলে নাস্তার তালিকায় ভারী খাবার - যেমন মাংসের কাবাব বা চপ, বুট-পোলাও, বার্গার ইত্যাদি রাখতে পারেন। তবে কোন ধরনের প্রোটিন বার বা প্রোটিন পাউডার বা স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ না খাওয়াটাই শ্রেয়।
মোটা হওয়ার ঔষধ সেবন নিষেধ, এবং
সেগুলোর অনুমোদন নাই, ঐগুলো সেবন
করলে খাওয়ার অতিরিক্ত
রুচি বেড়ে যাবে ফলে বেশি খাওয়া হবে।
তাই বেশি খাওয়া ফলে সাময়িক ভাবে শরির
মোটা দেখাবে।
এর ফলে শরির ও লিভার কিডনির উপর
চাপ পড়ে।
এটি খাওয়া বন্ধ করলে আবার চিকন হয়ে
যাওয়া যাবেন।
তখন অরুচি খিটখিটে মেজাজ ঘুমের
সমস্যা, বিষন্নতার মতো উপসর্গ দেখা দিবে
তখন রুচি বাড়ার ভিটামিন ও কাজ হবেনা
এটি নেশার মতো কাজ করে যতক্ষন খাবেন
ততক্ষণ শরির ফুলতে থাকবে, খাওয়া বন্ধ
করলে, সাভাবিক খাওয়ার রুচি ও চাহিদা
কোন টাই থাকবেনা। তাই ঔষধটির নাম
প্রকাশ করলাম না।