হ্যাঁ, আমরা ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের বাজারের মিষ্টি, চিনি কিংবা হালকা পানীয় যেমন-কোকাকোলা) ইত্যাদিতে অভ্যস্ত না করাই ভাল। শিশুরা অধিক মিষ্টি খেতে অভ্যস্ত হয়ে গেলে শরীরের জন্য দরকারী খাবার সে আর গ্রহণ করতে চায় না। তাছাড়া মিষ্টি তাদের দাঁতের জনেও ক্ষতিকর। তবে চাকের মধু শিশুদের নিয়মিত খাওয়ানো প্রয়োজন, যাতে তাদের পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। আর মিষ্টি জাতীয় দ্রব্যের সাথে ক্রিমি হওয়ার কোন সম্পর্ক নাই।

Jewel Rana

Call

ছোট বাচ্চাদের মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়াতে পারেন। তবে পরিমাণ মতো। আর মিষ্টি জাতীয় খাবার যেহেতু দাঁতের ক্ষতি করে, তাই মিষ্টি জাতীয় কিছু খাওয়ার পর দাঁত ভালো করে পরিষ্কার করে দিতে হবে।

মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার সবার জন্য একটি অত্যাবশকীয় উপাদান! ছোটদের এসব খাওয়াবেন! কারণ মস্তিষ্কের কাজ পরিচালনা হয় গ্লুকোজ দ্বারা! মস্তিষ্কে গ্লুকোজের পরিমাণ কমে গেলে মাথা ব্যাথা বা ঘুরানো শুরু হয়ে যায়! তবে অতিরিক্ত খাওয়াবেন না! আর কৃমির বিষয়টা মিষ্টান্নের সাথে যুক্ত নয়! মিষ্টান্ন না খাওয়ালেও কৃমি হবে! তবে মিষ্টান্ন বেশি খাওয়ালে ঘণঘণ কৃমি হতে পারে!

Call

অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে পেটে কৃমি হয়|দাঁত সহজে নষ্ট হয়ে যায়|দেহে সুগার বৃদ্ধি পায়|তাই সচেতন থাকায় ভালো

Call

ডাক্তারের মতে মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে বাচ্চাদের ব্রেইন ভালো হয়। কিন্তু মিষ্টি জাতীয় খাবারগুলো কি রকম হতে হবে - ১. মিষ্টি জাতীয় খাবার বলতে ১-২ টাকার লজেন্সগুলো না। বরং ভালো এবং দামি চকলেটগুলো হতে হবে। ২.আপনি চাইলে বাসাতে ভালো এবং বিশুদ্ধ জিনিসের মাধ্যমে মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরি করে খেতে দিতে পারেন। ৩. আপনার বাসার সামনের সাধারণ দোকান থেকে মিষ্টি জাতীয় খাবার না কিনে ভালো ভালো দোকান থেকে খাবারগুলো কিনেন এতে ভেজাল মুক্ত খাবার পাওয়া যাবে । আপনি নিজেই খেয়াল করুন যে কখন ক্রিমি হয়। ক্রিমি সেখানেই হয় যেখানে অপরিষ্কার থাকে। আর বাজারের সাধারণ মিষ্টি জাতীয় খাবারের বেশির ভাগই তৈরি করা হয় নোংরা এবং অপরিষ্কার জায়গা থেকে যার ফলে বাচ্চাদের পেটে ঐ ক্রিমি হয়। মূলত সমস্যাটা মিষ্টি জাতীয় খাবারে নই বরং সেই খাবারের উৎপত্তি স্থলের। আর সকল মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ানোর পর ব্রাশ করানো উত্তম। আর ভালো মিষ্টি খাবার খাওয়ানোর সময়ও তার পাশাপাশি অন্য ধরনের খাবার খাওয়াতে হবে তা না হলে অন্যধরনের পুষ্টি অভাব হবে।