শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

image

মাছের ক্ষত রোগ(আলসার রোগ বা এপিজওটিক আলসারেটিভ সিনড্রোম)

এই রোগ উৎপত্তি অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে ১৯৭২ সালে এবং ১৯৮৮ সালে প্রথম আমাদের দেশে মহামারির আকার ধারণ করে। এর পর প্রতি বছরেই শীতের শুরুতে এই রোগ অল্প সংখ্যক মাছে দেখা যায়।

আক্রান্ত মাছের গায়ে ক্ষত বা ঘাজনিত লাল দাগ দেখা যায়। এই দাগের আকৃতি ক্রমেই বৃদ্ধি পেতে থাকে। ঘা মাছের লেজের গোড়া, পিঠ ও মুখের দিকেই বেশি হয়ে থাকে।

এই রোগের মূল কারণ ভাইরাস হলেও পরবর্তীতে ব্যাকটেরিয়া বেশি ক্ষতি করে থাকে। প্রথমে ভাইরাস দ্বারা মাছ আক্রান্ত হয়ে দুর্বল হয়ে যায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। পরে এক প্রকার ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে রোগটি মারাত্মক আকার ধারণ করে। প্রথমে আক্রান্ত মাছের দেহে লাল লাল ছোপ ছোপ দাগের মতো সৃষ্টি হয়। মাছ ঝিমিয়ে পড়ে। গতি কমে যায়। ক্রমে ওই দাগ শরীরের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। এই দাগগুলিই ক্রমে ক্ষতের আকার ধারণ করে। পচতে আরম্ভ করে। পিঠের দিকের মাংস খসে যেতে থাকে। ধীরে ধীরে শিরদাঁড়া আলগা হতে থাকে এবং মাছের মৃত্যু ঘটে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
মাছের হ্মত রোগের উৎপত্তি অষ্টেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে ১৯৭২ সালে, বাংলাদেশে এর আবির্ভাব হয় ১৯৮৮ সালে। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ